Discuss Forum
1. মুক্তিযুদ্ধে গেরিলা বাহিনী বা মুক্তিবাহিনী কয়ভাগে বিভক্ত ছিল?
- A. ২
- B. ২
- C. ২
- D. ২
Answer: Option A
Explanation:
মুক্তিযুদ্ধে গেরিলা বাহিনী:
- মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা অনিয়মিত ও নিয়মিত দুটি ভাগে বিভক্ত ছিল।
- অনিয়মিতদের গণবাহিনী বলা হতো। নিয়মিত বাহিনীর অন্তর্গত ছিল সৈন্যরা যারা পাকিস্তান সেনাবাহিনী বা ই পি আর এর অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।
- ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়। প্রশিক্ষণের পর বিভিন্ন সেক্টরের অধীনে গণবাহিনীতে নিযুক্ত করা হতো।
- বাংলাদেশের অভ্যন্তরেও অনেকে গেরিলা বাহিনী গঠন করেন।
- যেমন টাঙ্গাইলের কাদের সিদ্দিকীর কাদেরিয়া বাহিনী, সিরাজগঞ্জে রফিক মির্জা বাহিনী, ফরিদপুরের হেমায়েত বাহিনী, ঝিনাইদহের আকবর বাহিনী, বরিশালের কুদ্দুস বাহিনী, ময়মনসিংহের আফসার বাহিনী প্রভৃতি ।
- ভারতের বাহিনীর মেজর জেনারেল ওবানের অধীনে বঙ্গবন্ধুর নামে ‘মুজিব বাহিনী' নামে একটি বাহিনী গঠিত হয়।
- ২৮ সেপ্টেম্বর এ.কে খন্দকারের নেতৃত্বে গঠিত হয় বিমান বাহিনী।
- পাকিস্তানের পক্ষ ত্যাগ করা নৌসেনাদের নিয়ে গঠিত হয় বাংলাদেশ নৌবাহিনী।
- ৯ নভেম্বর উদ্বোধন করা হয় প্রথম নৌবহর ‘বঙ্গবন্ধু নৌবহর'।
- মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা অনিয়মিত ও নিয়মিত দুটি ভাগে বিভক্ত ছিল।
- অনিয়মিতদের গণবাহিনী বলা হতো। নিয়মিত বাহিনীর অন্তর্গত ছিল সৈন্যরা যারা পাকিস্তান সেনাবাহিনী বা ই পি আর এর অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।
- ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়। প্রশিক্ষণের পর বিভিন্ন সেক্টরের অধীনে গণবাহিনীতে নিযুক্ত করা হতো।
- বাংলাদেশের অভ্যন্তরেও অনেকে গেরিলা বাহিনী গঠন করেন।
- যেমন টাঙ্গাইলের কাদের সিদ্দিকীর কাদেরিয়া বাহিনী, সিরাজগঞ্জে রফিক মির্জা বাহিনী, ফরিদপুরের হেমায়েত বাহিনী, ঝিনাইদহের আকবর বাহিনী, বরিশালের কুদ্দুস বাহিনী, ময়মনসিংহের আফসার বাহিনী প্রভৃতি ।
- ভারতের বাহিনীর মেজর জেনারেল ওবানের অধীনে বঙ্গবন্ধুর নামে ‘মুজিব বাহিনী' নামে একটি বাহিনী গঠিত হয়।
- ২৮ সেপ্টেম্বর এ.কে খন্দকারের নেতৃত্বে গঠিত হয় বিমান বাহিনী।
- পাকিস্তানের পক্ষ ত্যাগ করা নৌসেনাদের নিয়ে গঠিত হয় বাংলাদেশ নৌবাহিনী।
- ৯ নভেম্বর উদ্বোধন করা হয় প্রথম নৌবহর ‘বঙ্গবন্ধু নৌবহর'।
Post your comments here: