Discuss Forum
1.
E-goverence বলতে কী বােঝায়?
- A. অর্থনীতিক শাসন
- B. অর্থনীতিক শাসন
- C. অর্থনীতিক শাসন
- D. অর্থনীতিক শাসন
Answer: Option D
Explanation:
ই-গভর্নেন্স (E-governance) হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (ICT) ব্যবহার করে সরকারি সেবা ও কার্যক্রমকে ডিজিটাল এবং ইন্টারেক্টিভভাবে সরবরাহ করার প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমে সরকার, নাগরিক এবং ব্যবসার মধ্যে যোগাযোগ সহজ ও দ্রুত হয় এবং সরকারি কাজের কার্যকারিতা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বাড়ে। এটি মূলত প্রযুক্তি-চালিত প্রশাসন, যা নাগরিকদের কাছে সরকারি সেবা পৌঁছানোর একটি মাধ্যম।
ই-গভর্নেন্সের মূল দিকগুলো:
ই-গভর্নেন্সের মূল দিকগুলো:
- তথ্য ও সেবা: সরকারি তথ্য ও সেবা (যেমন: বিভিন্ন ধরনের আবেদন, লাইসেন্স, নিবন্ধন ইত্যাদি) ইন্টারনেটের মাধ্যমে সহজে সরবরাহ করা হয়।
- যোগাযোগ: সরকার এবং নাগরিকের মধ্যে সরাসরি এবং দ্রুত যোগাযোগের সুযোগ তৈরি করে। নাগরিকরা ই-মেইল বা অন্যান্য অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সরকারের সাথে যোগাযোগ করতে পারে।
- কার্যকারিতা ও স্বচ্ছতা: প্রশাসনিক প্রক্রিয়াকে আরও গতিশীল ও দক্ষ করে তোলে। দুর্নীতি কমাতেও এটি সহায়ক, কারণ অনেক প্রক্রিয়া এখন স্বয়ংক্রিয় ও ডিজিটাল।
- অংশগ্রহণ: নাগরিক, ব্যবসা এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থাগুলো ই-গভর্নেন্সের মাধ্যমে একে অপরের সাথে কার্যকরভাবে যোগাযোগ ও লেনদেন করতে পারে।
- বিভিন্ন প্রকার: এটি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে, যেমন সরকার-থেকে-নাগরিক (G2C), সরকার-থেকে-ব্যবসা (G2B), এবং সরকার-থেকে-সরকার (G2G) সেবা।
Post your comments here: