166 . 'সন্তাপ' কোন নিয়মে ব্যঞ্জনসন্ধি?

A. ব্যঞ্জনে- ব্যঞ্জনে
B. স্বরে- ব্যঞ্জনে
C. ব্যঞ্জনে-স্বরে
D. নিপাতনে সিদ্ধ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

'সন্তাপ' (সম্ + তাপ = সন্তাপ) একটি ব্যঞ্জনসন্ধি এবং এটি 'ম্' এর পরে কোনো বর্গীয় ব্যঞ্জন থাকলে 'ম্' > 'ং' (অনুস্বার) হওয়ার নিয়মে পড়ে।

এখানে, 'সন্তাপ' শব্দটিতে:

প্রথম অংশ 'সম্' থেকে 'ম্' ধ্বনিটি আসছে।
'ম্'-এর পরে 'তাপ' শব্দের 'ত' ধ্বনিটি একটি বর্গীয় ব্যঞ্জন।
'ম্' ধ্বনিটি পরিবর্তিত হয়ে 'ং' (অনুস্বার)-এ পরিণত হয়েছে, যা 'সত্ + তাপ' থেকে 'সত্' এর 'ৎ' এর উপর 'ং' (অনুস্বার) হয়ে 'সন্তাপ' হয়েছে।

সুতরাং, এটি 'ম্' > 'ং' হওয়ার নিয়মে ব্যঞ্জনসন্ধি।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. হাবিব
B. পদ্মা
C. সঞ্চিতা
D. বৈশাখ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

কালনাম শ্রেণির বিশেষ্য হলো এমন একটি নাম বিশেষ্য যা একটি নির্দিষ্ট সময় বা কালকে নির্দেশ করে। এই ধরনের বিশেষ্যের উদাহরণ হিসেবে বৈশাখ বা হিমালয় (যদি একটি নির্দিষ্ট সময়ের উদাহরণ দেওয়া হয়) কে বেছে নেওয়া যেতে পারে, যেখানে বৈশাখ বাংলা ক্যালেন্ডারের একটি মাস, যা একটি নির্দিষ্ট সময় নির্দেশ করে।
ব্যাখ্যা:

কালনাম শ্রেণির বিশেষ্য: যে বিশেষ্য পদ কোনো নির্দিষ্ট সময় বা কালকে নির্দেশ করে, তাকে কালনাম শ্রেণির বিশেষ্য বলে।
উদাহরণ: 'বৈশাখ' একটি কালনাম শ্রেণির বিশেষ্য কারণ এটি বাংলা ক্যালেন্ডারের প্রথম মাসকে নির্দেশ করে, যা একটি নির্দিষ্ট সময়কে বোঝায়।
অন্যান্য উদাহরণ (বিকল্প): যদি প্রশ্ন আসে, 'হিমালয়' একটি নির্দিষ্ট পর্বতমালার নাম হিসেবে উপযুক্ত, কিন্তু যদি এটি একটি নির্দিষ্ট সময়কে বোঝায় তবে সেটিও কালনাম হতে পারে। তবে, সাধারণ অর্থে 'বৈশাখ' একটি সুস্পষ্ট উদাহরণ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. দুই প্রকার
B. তিন প্রকার
C. চার প্রকার
D. পাঁচ প্রকার

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

যুক্তবর্ণ বা যুক্তাক্ষর প্রধানত দুই প্রকার: সাধারণ (বা সঙ্গত) এবং ফলা (বা নিষঙ্গ)। সাধারণ যুক্তাক্ষর হলো যখন দুটি বা ততোধিক ব্যঞ্জনবর্ণ একসঙ্গে উচ্চারিত হয়, এবং ফলা যুক্তাক্ষর হলো যখন কোনো ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে অন্য কোনো ব্যঞ্জনবর্ণের ফলা (যেমন র-ফলা, য-ফলা) যুক্ত হয়।
যুক্তাক্ষর বা যুক্তবর্ণের প্রকারভেদ

সাধারণ যুক্তাক্ষর (বা সঙ্গত যুক্তাক্ষর): এই ধরনের যুক্তাক্ষরে দুটি বা ততোধিক বর্ণ একত্রে একটি বর্ণের মতো ধ্বনি তৈরি করে।
উদাহরণ: ক্ + ষ = ক্ষ (যেমন: কক্ষ), ষ্ + ট = ഷ്ട (যেমন: কষ্ট)।
ফলা যুক্তাক্ষর (বা নিষঙ্গ যুক্তাক্ষর): এই ধরনের যুক্তাক্ষরে একটি ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে অন্য কোনো ব্যঞ্জনবর্ণের ফলা যুক্ত থাকে।
উদাহরণ: ৎ + ত = ত্ত (যেমন: উত্তম), ৎ + থ = ত্থ (যেমন: সতীর্থ), ৎ + ন = ত্ন (যেমন: তনয়)।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. বাক্যতত্ত্ব
B. রূপতত্ত্ব
C. ধ্বনিতত্ত্ব
D. অর্থতত্ত্ব

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

বিপরীত শব্দ, প্রতিশব্দ এবং বাগধারা সবই অর্থতত্ত্ব বা বাগর্থতত্ত্ব-এর অন্তর্ভুক্ত, কারণ এগুলো শব্দের অর্থ এবং তাদের বিশেষ প্রকাশভঙ্গির সাথে সম্পর্কিত। অর্থতত্ত্ব হলো ভাষার এমন একটি শাখা যেখানে শব্দের অর্থ, বিপরীত অর্থ এবং ভিন্ন ভিন্ন অর্থ প্রকাশকারী শব্দ বা বাক্যাংশ নিয়ে আলোচনা করা হয়।
ব্যাখ্যা:

অর্থতত্ত্ব (Semantics): ভাষাবিজ্ঞানের এই শাখায় শব্দের অর্থ, অর্থের সম্পর্ক এবং ভাষার মাধ্যমে অর্থ প্রকাশ করা নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বিপরীত শব্দ (Antonyms): যে দুটি শব্দ একটি-অপরটির বিপরীত অর্থ বোঝায়।
প্রতিশব্দ (Synonyms): যে দুটি শব্দ একই বা প্রায় একই অর্থ প্রকাশ করে।
বাগধারা (Idioms): কোনো বিশেষ প্রসঙ্গে শব্দের বিশেষ অর্থ প্রকাশের মাধ্যমে গঠিত বাক্যাংশ, যা আভিধানিক অর্থকে ছাপিয়ে একটি বিশেষ বা ব্যঙ্গার্থ প্রকাশ করে।

সুতরাং, যেহেতু বিপরীত শব্দ, প্রতিশব্দ ও বাগধারা—এই সবই শব্দের অর্থের সাথে সম্পর্কিত, তাই এগুলো অর্থতত্ত্বের অন্তর্ভুক্ত।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. নরবাচক
B. নারী বাচক
C. নিত্য নারীবাচক
D. পত্নীবাচক

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

সতীন একটি নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ, যার অর্থ স্বামীর অন্য স্ত্রী বা সপত্নী। এই শব্দের কোনো পুরুষবাচক শব্দ নেই, অর্থাৎ এটি সবসময় স্ত্রী লিঙ্গকেই বোঝায়।
ব্যাখ্যা:

নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ: হলো সেইসব শব্দ যা সবসময় স্ত্রী লিঙ্গকেই বোঝায় এবং এদের কোনো পুরুষবাচক রূপ নেই।
যেমন সতীন, সৎমা, সধবা, দাই ইত্যাদি শব্দগুলো নিত্য স্ত্রীবাচক, কারণ এদের বিপরীত কোনো পুরুষবাচক শব্দ নেই।
'সতীন' শব্দটি নির্দিষ্টভাবে এমন একজন নারীকে বোঝায় যে একই স্বামীর অন্য স্ত্রী।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. বিষাদ-সিন্ধু
B. সেই সময়
C. চিহ্ন
D. মার্চের গান

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

"ঘটনার চেয়ে রটনার রূপ বেশি বিচিত্র এবং গতিবেগও প্রকান্ড" উক্তিটি 'সেই সময়' নামক গ্রন্থের। এই উক্তিটি এসেছে বিচিত্র ও গতিশীলতার ধারণাকে তুলে ধরতে।
গ্রন্থ: 'সেই সময়'

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. পুনরাবৃত দ্বিত্ব
B. অনুকার দ্বিত্ব
C. ধন্যাত্মক দ্বিত
D. পদদ্বিত্ব

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

পরপর প্রয়োগ হওয়া কাছাকাছি চেহারার শব্দকে অনুকার দ্বিত্ব বলে। এই ধরনের শব্দে মূল শব্দের সাথে কিছুটা মিল রেখে বা একই শব্দ দুবার ব্যবহার করে বিশেষ ছন্দ ও সুর তৈরি করা হয়।

উদাহরণ: কবি কবি, ভালো ভালো, কত কত, গরম গরম, ইত্যাদি।
ব্যবহার: এটি সাধারণত কবিতা বা ছড়ায় ব্যবহৃত হয় এবং শব্দের মধ্যে বিশেষ প্রভাব সৃষ্টি করে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ঘোড়া
B. তরঙ্গ
C. অসি
D. সিপাহি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

'অনীক' শব্দের সমার্থক শব্দ হলো সৈনিক, যোদ্ধা, সেনা ইত্যাদি। এই শব্দগুলো যুদ্ধের সাথে সম্পর্কিত এবং 'অনীক' শব্দটি এই অর্থেই ব্যবহৃত হয়।

সৈনিক: যুদ্ধের জন্য নিযুক্ত ব্যক্তি।
যোদ্ধা: যুদ্ধকারী ব্যক্তি।
সেনা: সৈন্যদল বা সৈন্য।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ইন্দো ইউরোপীয়
B. আফ্রিকা
C. ইন্দো-ইরানীয়
D. অস্ট্রো-এশীয়

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

ভাষা পরিবারগুলো হলো- ইন্দো-ইউরোপীয়, চীনা-তিব্বতীয়, আফ্রিকীয়, সেমিয়-হেমীয়, দ্রাবিড়ীয়, অস্ট্রো-এশীয়

• ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, সপ্তম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীতে গৌড়ীয় প্রাকৃত হতে বাংলা ভাষার উৎপত্তি হয়েছে।
• ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, দশম থেকে চতুর্দশ শতাব্দীতে মাগধী প্রাকৃত হতে বাংলা ভাষার উৎপত্তি হয়েছে।
• প্রাকৃত ভাষা হচ্ছে সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের কথ্য ভাষা ।
• প্রাকৃত ভাষা থেকে উৎপত্তি হয়েছে পালি এবং অপভ্রংশের ।
• সংস্কৃত ভাষা ছিল লেখা ও পড়ার ভাষা । তা কথ্য ছিল না।
• ভারতীয় আর্যভাষার প্রাচীন ভাষাগুলোকে বলা হয় প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষার প্রাচীন রূপ পাওয়া যায় ঋগ্বেদের মন্ত্রগুলোতে ।
• বৈদিক ভাষার পরিবর্তিত সংস্করণ হলো সংস্কৃত ভাষা অর্থাৎ বিধিবদ্ধ, পরিশীলিত, শুদ্ধভাষা ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. পানি
B. চাবি
C. পেট
D. বোতল

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

'বালুচর' কাজী নজরুল ইসলামের রচনা নয়, এটি জসীম উদ্দীন রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ। অন্যান্য বিকল্প যেমন 'ছায়ানট' ও 'চক্রবাক' কাজী নজরুল ইসলামের কাব্যগ্রন্থ এবং 'রুদ্রমঙ্গল' তাঁর প্রবন্ধ গ্রন্থ।

বালুচর: এটি জসীম উদ্দীনের লেখা একটি কাব্যগ্রন্থ।
ছায়ানট: এটি কাজী নজরুল ইসলামের একটি কাব্যগ্রন্থ।
চক্রবাক: এটি কাজী নজরুল ইসলামের একটি কাব্যগ্রন্থ।
রুদ্রমঙ্গল: এটি কাজী নজরুল ইসলামের একটি প্রবন্ধ গ্রন্থ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. বারণ
B. মহী
C. ভুজঙ্গ
D. অর্ণব

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

'পৃথিবী' শব্দের সমার্থক শব্দ 'মহী'। এছাড়াও, পৃথিবীর আরও অনেক সমার্থক শব্দ রয়েছে, যেমন: বসুমতী, বসুধা, ধরা, ধরণী, মেদিনী, অবনী, ক্ষিতি এবং ভূ।

মহী: এটি 'পৃথিবী' শব্দের একটি প্রচলিত সমার্থক শব্দ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. একতাই বল
B. অসম্ভব শক্তিশালী
C. বর্ষাকালীন মাছ
D. একই দলের লোক

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

'ঝাঁকের কৈ' বাগধারাটির অর্থ হলো 'একই দলের লোক'। এর মানে হলো, একই গোষ্ঠী বা দলের অন্তর্গত বা একই ধরনের বৈশিষ্ট্যযুক্ত মানুষ।

উদাহরণ: "সে যতই চেষ্টা করুক, ওর ঝাঁকের কৈরাই ওকে সাহায্য করবে।" এই বাক্যে বোঝানো হচ্ছে যে, একই দলের বা গোষ্ঠীর লোকরাই তাকে সাহায্য করবে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. পৃথিবী
B. জল
C. সমুদ্র
D. আকাশ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

179 . 'নিশাকর' শব্দের সমার্থক শব্দ -

A. রজনী
B. অনিল
C. চাঁদ
D. যামিনী

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

'নিশাকর' শব্দের সমার্থক শব্দগুলো হলো চাঁদ, হিমাংশু, চন্দ্র, বিধু, শশধর, শশাঙ্ক, সুধাংশু এবং আরও অনেক। এই শব্দগুলো দ্বারা রাতকে আলোকিত করে এমন বস্তু, অর্থাৎ চাঁদকে বোঝানো হয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. মূর্খ
B. চালাক
C. হাতুড়ে
D. অলস

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

'গোবৈদ্য' কোনো প্রবাদ বাক্য নয়, বরং এটি একটি শব্দ। এর অর্থ হলো গোরুর চিকিৎসক, তবে বিদ্রূপার্থে "হাতুড়ে চিকিৎসক" বোঝাতেও এটি ব্যবহৃত হয়। যেমন, "বড় অসুখ হলে গো-বৈদ্যের কাছে যেও না"।

গোবৈদ্য: গোরুর চিকিৎসক।
বিদ্রূপার্থ: হাতুড়ে চিকিৎসক, যিনি কোনো যোগ্যতা ছাড়াই চিকিৎসা করেন।
উদাহরণ: "বড় অসুখ হলে গো-বৈদ্যের কাছে যেও না"।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

166 . 'সন্তাপ' কোন নিয়মে ব্যঞ্জনসন্ধি?

167 . কোনটি কালনাম শ্রেণির নাম-বিশেষ্য?

168 . যুক্তবর্ণ কয় প্রকার?-

169 . বিপরীত শব্দ, প্রতিশব্দ, বাগধারা কোনটির অন্তর্ভুক্ত?-

170 . সতীন শব্দটি কী বাচক শব্দ?

171 . "ঘটনার চেয়ে রটনার রূপ বেশি বিচিত্র এবং গতিবেগও প্রকান্ড" কোন গ্রন্থের উক্তি?

172 . পরপর প্রয়োগ হওয়া কাছাকাছি চেহারার শব্দকে কী বলে?

173 . অনীক এর সমার্থক শব্দ কোনটি?

174 . কোনটি ভাষা-পরিবারের নাম নয়?

175 . কোনটি দেশি শব্দ?

176 . 'পৃথিবী' শব্দটির সমার্থক শব্দ কোনটি?

177 . 'ঝাঁকের কৈ' বাগধারাটির অর্থ কী?

178 . অম্বর এর প্রতিশব্দ কোনটি?

179 . 'নিশাকর' শব্দের সমার্থক শব্দ -

180 . 'গোবৈদ্য' এর প্রবাদ বাক্য কোনাটি?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক