46 . 'তিনি কথা শুনে ঘুমাতে পারলেন না'- বাক্যটির অস্তিবাচক রূপ কী হবে?

A. তিনি কথা না শুনে ঘুমাতে পারলেন না
B. তিনি কথা না শুনে ঘুমাতে পারলেন
C. তিনি জেগে রইলেন কথা না শুনে
D. তিনি কথা শুনে জেগে রইলেন

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

'তিনি কথা শুনে ঘুমাতে পারলেন না' বাক্যটির ইতিবাচক রূপ হলো 'তিনি কথা শুনে জেগে রইলেন'। এই রূপান্তরে 'ঘুমাতে পারলেন না' (নেতিবাচক) অংশটিকে 'জেগে রইলেন' (ইতিবাচক) দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, যা মূল অর্থের পরিবর্তন না করেই বাক্যের নেতিবাচকতাকে দূর করে।

মূল বাক্য (নেতিবাচক): তিনি কথা শুনে ঘুমাতে পারলেন না।
ইতিবাচক রূপ: তিনি কথা শুনে জেগে রইলেন।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. উপসর্গ
B. প্রত্যয়
C. ধাতু
D. বলক

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

এখানে 'থেকে' শব্দের সাথে যুক্ত 'ই' এর ব্যাকরণিক পরিচয় বলক। এটি একটি বিশেষ ধরনের শব্দীয় অংশ যা মূল শব্দের অর্থ বা গঠন পরিবর্তন করে না, বরং তাৎক্ষণিক বা সরস বক্তব্য তৈরি করতে প্রয়োগ করা হয়।

যেমন, 'থেকেই' বলতে আমরা বুঝতে পারি যে 'থেকে' শব্দটি একটি স্থানের বা সময়ের নির্দেশনা দিচ্ছে এবং 'ই' যুক্ত হবার ফলে একটি সংযুক্তি বা শ্রুতিতে বিশেষত্ব যুক্ত হয়েছে।

এর মানে, 'বলক' এখানে ব্যবহৃত হয়েছে কারণ এটি মূল শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে একটি নতুন অর্থ তৈরি করে কিন্তু বাক্যের মূল বক্তব্যকে পরিবর্তন করে না।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. তৎসম শব্দ
B. দেশী শব্দ
C. তদ্ভব শব্দ
D. কোনোটিই নয়

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

'চাঁদ' একটি তদ্ভব শব্দ। তদ্ভব শব্দ হলো সেই শব্দ যা সংস্কৃত ভাষা থেকে উদ্ভূত হয়ে প্রাকৃত ভাষার মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। 'চাঁদ' শব্দটি সংস্কৃত 'চন্দ্র' থেকে এসেছে, যা বিবর্তনের ধারায় পরিবর্তিত হয়ে বাংলাতে 'চাঁদ' রূপে ব্যবহৃত হচ্ছে।
বিস্তারিত:

তদ্ভব শব্দ: যেসব শব্দের মূল সংস্কৃত ভাষায়, কিন্তু ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তনের ধারায় প্রাকৃতের মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় স্থান করে নিয়েছে, সেগুলোকে তদ্ভব শব্দ বলে।
উদাহরণ: 'চাঁদ' শব্দটি সংস্কৃত 'চন্দ্র' থেকে এসেছে, যা প্রাকৃতের মধ্য দিয়ে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা 'চাঁদ' শব্দে পরিণত হয়েছে। একইভাবে, 'হাত', 'কান', 'মাথা' শব্দগুলোও তদ্ভব শব্দের উদাহরণ।
তৎসম শব্দ থেকে পার্থক্য: তৎসম শব্দ হলো সেগুলো, যা সংস্কৃত ভাষা থেকে কোনো পরিবর্তন ছাড়াই সরাসরি বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয়। যেমন - 'অন্ন', 'গৃহ', 'ধর্ম'। 'চাঁদ' শব্দটি সরাসরি তৎসম নয়, বরং পরিবর্তিত রূপে ব্যবহৃত হওয়ায় এটি তদ্ভব শব্দের অন্তর্ভুক্ত।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. মিশ্র রীতি
B. সাধু রীতি
C. আঞ্চলিক রীতি
D. চলিত রীতি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

50 . 'তার মঙ্গল হোক'- এটি কোন ধরনের বাক্য?

A. নেতিবাচক
B. অনুজ্ঞাবাচক
C. বিবৃতিবাচক
D. প্রশ্নবাচক

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

'তার মঙ্গল হোক'—এই বাক্যটি একটি অনুজ্ঞাবাচক বাক্য। এটি কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর প্রতি শুভকামনা, আশীর্বাদ বা প্রার্থনা প্রকাশ করে, যা অনুজ্ঞাবাচক বাক্যের একটি বিশেষ রূপ।
অনুজ্ঞাবাচক বাক্য কী?
যে বাক্য দ্বারা কোনো অনুরোধ, আদেশ, অনুমতি বা প্রার্থনা বোঝানো হয়, তাকে অনুজ্ঞাবাচক বাক্য বলে।
কেন এটি অনুজ্ঞাবাচক বাক্য?

'হোক' শব্দটি এখানে একটি প্রার্থনা বা শুভকামনার ভাব প্রকাশ করছে।
এই বাক্যটি কাউকে মঙ্গল কামনা করার জন্য বলা হয়, যা একটি অনুজ্ঞার (আদেশ, অনুরোধ, প্রার্থনা) উদাহরণ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ভয়+ঋত
B. ভয়া+ঋত
C. ভয়+আর্ত
D. ভয়া+আর্ত

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

'ভয়ার্ত' শব্দের সন্ধি-বিচ্ছেদ হলো ভয় + ঋত। এই ক্ষেত্রে বাংলা স্বরসন্ধির নিয়ম অনুযায়ী 'অ' (ভয় শব্দের 'য়') এবং 'ঋত' মিলে 'আর' হয় এবং সন্ধির ফলে 'ভয়' এর সাথে 'আ' যোগ হয়ে 'ভয়া' এবং 'ঋত'-এর 'র' যুক্ত হয়ে 'ভয়ার্ত' (পূর্ববর্তী বর্ণে আ এবং পরবর্তী বর্ণে রেফ) গঠিত হয়।
ব্যাখ্যা

বাংলা স্বরসন্ধিতে স্বরধ্বনির সঙ্গে স্বরধ্বনির মিলন হয়।
যখন 'অ' বা 'আ' কারের পর 'ঋত' শব্দ থাকে, তখন উভয় মিলে 'আর' হয়।
উদাহরণস্বরূপ, 'ভয়' শব্দের 'য়' এর সাথে 'অ' ধ্বনি রয়েছে, এবং এর পরে 'ঋত' রয়েছে।
এই নিয়মানুযায়ী, ভয় + ঋত = ভয়ার্ত।
একইভাবে, শীত + ঋত = শীতার্ত এবং ক্ষুধা + ঋত = ক্ষুধার্ত হয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. সরল
B. ধ্বংস
C. সবল
D. দুর্দান্ত

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

The answer 'দুর্দান্ত' is correct because it represents the opposite of 'নিরীহ'.

Here’s a brief explanation:

নিরীহ means innocent or harmless, describing someone or something that does not pose any threat.
দুর্দান্ত implies something that is strong or powerful, which can be considered the opposite of being harmless.Thus,

'দুর্দান্ত' effectively captures the contrasting nature of strength compared to the gentle nature of 'নিরীহ'.

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. উড়নচণ্ডী
B. তুলসী বনের বাঘ
C. তামার বিষ
D. আমড়া কাঠের ঢেঁকি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

আমড়া কাঠের ঢেঁকি: এটি একটি বাগধারা যার অর্থ হলো অপদার্থ, অকেজো, বা মূল্যহীন ব্যক্তি/বস্তু।

উদাহরণ: "এত চেষ্টা করেও তার দ্বারা কাজ হলো না, সে তো একটা আমড়া কাঠের ঢেঁকি।"

অন্যান্য অপশনগুলোর অর্থ:

উড়নচণ্ডী: বেহিসেবি, অমিতব্যয়ী, বাজে খরচকারী।

তুলসী বনের বাঘ: ভণ্ড, কপটচারী, বাইরে সাধু ভেতরে শঠ।

তামার বিষ: অর্থের কুপ্রভাব বা খারাপ ফল।

তাই, 'যার কোনো মূল্য নেই' - এই ভাবটি প্রকাশ করে আমড়া কাঠের ঢেঁকি।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. অর্থ রূপ বছর
B. অর্থের বছর
C. বছরের অর্থ
D. অর্থ হিসাবের বছর

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

- অর্থবছর' শব্দটির ব্যাসবাক্য হলো "অর্থ বিষয়ক বছর"।
- এটি মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস।
- এখানে 'বিষয়ক' মধ্যপদটি লোপ পেয়ে 'অর্থবছর' সমস্তপদটি গঠিত হয়েছে।
- 'অর্থবছর' বলতে বোঝায় অর্থ সংক্রান্ত বা আর্থিক কার্যকলাপের জন্য নির্ধারিত বছর।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. রজতজয়ন্তী
B. সুবর্ণজয়ন্তী
C. হীরকজয়ন্তী
D. সার্ধশতবর্ষ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসবকে বলা হয় সুবর্ণ জয়ন্তী (Golden Jubilee)। এটি ৫০ বছর পূর্তিকে সম্মান প্রদর্শনের জন্য আয়োজিত একটি বিশেষ আনন্দঘন অনুষ্ঠান।

বিভিন্ন বছর পূর্তিতে প্রচলিত জয়ন্তীগুলো হলো:

রজত জয়ন্তী: ২৫ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব।
সুবর্ণ জয়ন্তী: ৫০ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব।
হীরক জয়ন্তী: ৬০ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব।
প্লাটিনাম জয়ন্তী: ৭৫ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব।
শতবর্ষ: ১০০ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. জানার ইচ্ছা
B. বাঁচার ইচ্ছা
C. জয়ের ইচ্ছা
D. হননের ইচ্ছা

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

'জিজীবিষা' শব্দের প্রসারিত রূপ হলো বেঁচে থাকার ইচ্ছা। এটি এমন একটি শব্দ যা কোনো ব্যক্তির বেঁচে থাকার আকাঙ্ক্ষাকে বোঝায়।
এই শব্দটি একটি এককথায় প্রকাশ, যার অর্থ "বেঁচে থাকার ইচ্ছা"।
উদাহরণ:

জীবন বিপন্ন হলেও মানুষের মধ্যে বেঁচে থাকার আকাঙ্ক্ষা বা জিজিবিষা থাকে।ঝায় অর্থ সংক্রান্ত বা আর্থিক কার্যকলাপের জন্য নির্ধারিত বছর।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. প্রত্যেক
B. অত্যন্ত
C. পরিচয়
D. তালব্য

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

উপসর্গ হল এমন ধাতু বা শব্দাংশ যা মূল শব্দের আগে যুক্ত হয়ে তার অর্থ পরিবর্তন করে। প্রশ্নে উল্লেখিত শব্দগুলোর মধ্যে উপসর্গ যোগে গঠিত শব্দ হলো প্রত্যেক, অত্যন্ত এবং পরিচয়। এই শব্দগুলোর মধ্যে "তালব্য" শব্দটি উপসর্গ যুক্ত নয়, কারণ এটি একটি স্বতন্ত্র শব্দ এবং এর অর্থও পৃথক। তাই সঠিক উত্তর হল "তালব্য"।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. বিশেষ্য বর্গ
B. বিশেষণ বর্গ
C. ক্রিয়া
D. ক্রিয়াবিশেষণ বর্গ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

'একদল কর্মী' একটি বিশেষ্য পদ বা বিশেষ্য বর্গ, কারণ এখানে 'একদল' শব্দটি 'কর্মী' বিশেষ্য পদটিকে নির্দিষ্ট করে এবং এটি বাক্যের একটি বিশেষ্যবাচক অংশ হিসেবে কাজ করছে।
ব্যাখ্যা:

'একদল' একটি সংখ্যাসূচক শব্দ যা 'কর্মী' নামক বিশেষ্যকে বোঝাচ্ছে।
যদিও 'একদল' শব্দটি নিজেই একটি বিশেষ্য, এখানে এটি 'কর্মী' বিশেষ্যটিকে বিশেষায়িত করছে, তাই পুরো পদটি একটি বিশেষ্য বর্গ বা বিশেষ্য পদ হিসেবে বাক্যে ব্যবহৃত হচ্ছে।
সাধারণভাবে, বিশেষ্য হলো এমন একটি শব্দ যা কোনো ব্যক্তি, বস্তু, স্থান, প্রাণী বা ধারণাকে নির্দেশ করে। এই ক্ষেত্রে 'কর্মী' একজন ব্যক্তি এবং 'একদল' সেই কর্মীদের একটি সমষ্টি নির্দেশ করছে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. জনগণেরা
B. মানুষেরা
C. গ্রন্থাবলি
D. ভাইসব

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

'জনগণেরা' শব্দটিতে বহুবচনের ভুল প্রয়োগ হয়েছে, কারণ 'জনগণ' শব্দটি নিজেই একটি বহুবচন বিশেষ্য, তাই এর সাথে 'রা' যোগ করা অপ্রয়োজনীয় ও ব্যাকরণগতভাবে ভুল। একইভাবে, 'মানুষেরা', 'ভাইসব', 'গ্রন্থাবলি' ইত্যাদি শব্দগুলো বহুবচনের ভুল প্রয়োগের উদাহরণ হতে পারে, কারণ এগুলোর শুদ্ধ রূপ হলো যথাক্রমে 'মানুষ', 'ভাই', 'গ্রন্থ'।
কেন 'জনগণেরা' বহুবচনের ভুল প্রয়োগ?

'জনগণ' নিজেই বহুবচন: 'জনগণ' একটি সমষ্টিবাচক বিশেষ্য, যার অর্থ 'অনেক মানুষ' বা 'জনসাধারণ'। এটি নিজেই একটি বহুবচন শব্দ হওয়ায় এর সাথে অন্য কোনো বহুবচন বিভক্তি, যেমন 'রা', যুক্ত করা যায় না।
অতিরিক্ততা: 'জনগণ' শব্দটিতে 'রা' যোগ করাটা বাড়তি এবং অপ্রয়োজনীয়।

সঠিক প্রয়োগের উদাহরণ: 'জনগণ' (সঠিক) বনাম 'জনগণেরা' (ভুল), 'মানুষের' (সঠিক) বনাম 'মানুষেরা' (ভুল), 'ভাই' (সঠিক) বনাম 'ভাইসব' (ভুল), 'গ্রন্থ' (সঠিক) বনাম 'গ্রন্থাবলি' (ভুল).
কীভাবে বহুবচনের অপপ্রয়োগ ঘটে?
বাংলায় বহুবচনের ভুল প্রয়োগের একটি সাধারণ কারণ হলো একই শব্দে একাধিক বহুবচনবোধক প্রত্যয় ব্যবহার করা। যেমন, 'জনগণ' শব্দটি নিজেই বহুবচন, কিন্তু 'জনগণেরা' শব্দে বহুবচন বোঝাতে 'জন' এবং 'গণ' উভয় শব্দই ব্যবহার করা হয়েছে, যা একই অর্থে ব্যবহৃত হয় এবং ভুল।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. দীনতা
B. ঐক্যতা
C. অলসতা
D. দারিদ্র্য

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

বিশেষ্যের ভুল প্রয়োগের উদাহরণ হিসেবে 'অলসতা' শব্দটি উল্লেখ করা যেতে পারে, কারণ এর সঠিক রূপ 'অলস' (বিশেষণ) বা 'অলসভাবে' (ক্রিয়া বিশেষণ) হওয়া উচিত, 'অলসতা' (বিশেষ্য) একটি ভুল প্রয়োগ।
ব্যাখ্যা

বিশেষ্য: বিশেষ্য হলো কোনো ব্যক্তি, বস্তু, স্থান বা গুণের নামবাচক শব্দ।
বিশেষণের ভুল প্রয়োগ: যখন কোনো বিশেষ্যকে ভুলভাবে ব্যবহার করা হয় বা যখন বিশেষ্যের পরিবর্তে বিশেষণ বা অন্য কোনো পদ ব্যবহার করা উচিত, তখন তাকে বিশেষ্যের ভুল প্রয়োগ বলা হয়।

সঠিক ও ভুল প্রয়োগের উদাহরণ

অলসতা (ভুল প্রয়োগ): 'অলসতা' শব্দটি দিয়ে 'idleness' বোঝানো হয়, কিন্তু এর সঠিক প্রয়োগ নির্ভর করে বিশেষ্য হিসেবে বা বিশেষণ হিসেবে ব্যবহারের ওপর। যেমন: 'তার অলসতা দেখা যাচ্ছে' এখানে এটি একটি বিশেষ্য, কিন্তু 'অলসতা' শব্দটি বিশেষ্য হিসেবে ভুল প্রয়োগ হতে পারে, যদি উদ্দেশ্য থাকে কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর অলসতা বোঝানো।
সঠিক প্রয়োগ: "অলস" বা "অলসভাবে" ব্যবহার করলে তা সঠিক হয়।

এভাবে, বিশেষ্যের ভুল প্রয়োগ মূলত শব্দের অর্থগত ভুল ধারণা, শব্দ গঠনে ভুল, অথবা বিশেষ্যকে বিশেষণ বা অন্য কোনো পদে ব্যবহার করার কারণে হতে পারে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

46 . 'তিনি কথা শুনে ঘুমাতে পারলেন না'- বাক্যটির অস্তিবাচক রূপ কী হবে?

47 . 'পরিবার থেকেই শিক্ষার শুরু'-এখানে 'থেকে' শব্দের সাথে যুক্ত 'ই'-এর ব্যাকরণিক পরিচয় কী?

48 . 'চাঁদ' কোন প্রকার শব্দ?

49 . তৎসম শব্দের ব্যবহার কোন রীতিতে বেশি হয়?

50 . 'তার মঙ্গল হোক'- এটি কোন ধরনের বাক্য?

51 . 'ভয়ার্ত' শব্দের সন্ধি-বিচ্ছেদ কোনটি?

52 . 'নিরীহ' শব্দের বিপরীত শব্দটি কী?

53 . 'যার কোনো মূল্য নেই'- তাকে বাগধারা দিয়ে প্রকাশ করলে কোনটি হয়?

54 . 'অর্থবছর' শব্দের ব্যাসবাক্য কোনটি?

55 . পঞ্চাশ বছর পূর্ণ হওয়ার উৎসব-

56 . 'জিজীবিষা' শব্দের প্রসারিত রূপ-

57 . উপসর্গযোগে গঠিত শব্দ নয় কোনটি?

58 . 'একদল কর্মী এ মাসে যোগদান করেছেন।'- এই বাক্যে 'একদল কর্মী' কোন ধরনের বর্গ?

59 . কোনটি বহুবচনের ভুল প্রয়োগ?

60 . নিচের কোনটি বিশেষ্যের ভুল প্রয়োগ?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক