76 . শব্দ সংক্ষেপ করার জন্য কোন চিহ্নটি ব্যবহার করা হয় না?

A. অনুস্বার
B. বিসর্গ
C. ডট
D. কোলন

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

কোলন চিহ্নটি শব্দ সংক্ষেপ করার জন্য ব্যবহার করা হয় না কারণ এটি সাধারণত ব্যাকরণে এবং লেখার মধ্যে একটি বিশেষ উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়, যেমন তালিকা তৈরির জন্য বা একটি তথ্যের আগে উল্লেখ করতে।
অন্যদিকে, অনুস্বার এবং বিসর্গ শব্দের উচ্চারণ পরিবর্তন করতে সাহায্য করে এবং ডট (.) সাধারণত সংক্ষেপিত শব্দের মধ্যে অথবা শেষ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। তাই, কোলন শব্দ সংক্ষেপের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. সত্ত্বর, চোষ্য, মুমূর্ষু
B. শীর্ণ, সাক্ষর, সত্তা
C. উজ্জল, দ্বন্দ্ব, শ্বশুর
D. নীড়, বিচ্যুত, বাণি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

প্রদত্ত শব্দগুচ্ছের মধ্যে শীর্ণ, সাক্ষর, সত্তা এই তিনটি শব্দই শুদ্ধ বানান।

শীর্ণ: দুর্বল বা পাতলা বোঝাতে এই বানানটি শুদ্ধ।
সাক্ষর: যিনি পড়তে ও লিখতে পারেন এমন ব্যক্তিকে বোঝাতে এই বানানটি সঠিক।
সত্তা: অস্তিত্ব বা আমিত্ব বোঝাতে এই বানানটি শুদ্ধ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. অধুনা
B. অভ্যুত্থান
C. আকর
D. আকাল

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

'অধুনা' একটি অব্যয় বা ক্রিয়া-বিশেষণ পদ, বিশেষণ নয়, কারণ এটি কোনো বিশেষ্য বা সর্বনামের পরিবর্তে ব্যবহৃত না হয়ে 'আজকাল', 'ইদানীং', 'বর্তমানে' ইত্যাদি অর্থ প্রকাশ করে, কিন্তু সরাসরি কোনো বিশেষ্যের গুণ বা দোষ বর্ণনা করে না।
ব্যাখ্যা:

বিশেষণ: যে পদ বিশেষ্য বা সর্বনাম পদের দোষ, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ ইত্যাদি প্রকাশ করে, তাকে বিশেষণের বিশেষণ বলে।
অধুনা: 'অধুনা' শব্দটি 'আজকাল' বা 'বর্তমানে' বোঝাতে ব্যবহৃত হয় এবং একটি অব্যয় বা ক্রিয়া-বিশেষণ হিসেবে কাজ করে। এটি কোনো বিশেষ্য পদের গুণ বা দোষ বোঝায় না, বরং সময় নির্দেশ করে।

উদাহরণ:

বিশেষণ: 'সুন্দর' একটি বিশেষণ, যা একটি বিশেষ্যের গুণ বোঝায় (যেমন: সুন্দর ফুল)।
অধুনা: 'আমি অধুনা এই শহরে থাকি' - এখানে 'অধুনা' একটি ক্রিয়ার বিশেষণের মতো কাজ করছে, যা বোঝাচ্ছে যে কাজটি কখন ঘটছে (অর্থাৎ, বর্তমানে বা আজকাল)।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. নপুংসক
B. ভীরু
C. সংকীর্ণ
D. সক্ষম

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

'ক্লীব' শব্দের বিপরীত শব্দ হল সক্ষম। 'ক্লীব' শব্দের অর্থ হলো বীরত্বহীন, কাপুরুষ বা অক্ষম, যার বিপরীতে 'সক্ষম' বলতে বোঝায় শক্তিশালী বা কোনো কাজ করতে পারা ব্যক্তি।
ব্যাখ্যা:

ক্লীব: এই শব্দটি সাধারণত কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর অক্ষমতা বা দুর্বলতাকে বোঝায়। এটি একটি বিশেষ্য পদ যা 'নপুংসক' বা 'পুরুষত্বহীন' অর্থে ব্যবহৃত হয়, এবং বিশেষণ হিসেবেও এটি 'ভীরু' বা 'অক্ষম' বোঝাতে পারে।
সক্ষম: এর অর্থ হলো কোনো কাজ করার ক্ষমতা আছে এমন বা শক্তিশালী। তাই, 'ক্লীব' শব্দের অক্ষমতা বা দুর্বলতার বিপরীত হিসেবে 'সক্ষম' শব্দটি ব্যবহার করা হয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. একাগ্রতা
B. প্রণিধান
C. মনোযোগ
D. চেতন

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

'অভিনিবেশ' শব্দের সমার্থক নয় চেতন। 'অভিনিবেশ' শব্দের অর্থ মনোযোগ, একাগ্রতা বা প্রণিধান, কিন্তু 'চেতন' শব্দটির অর্থ সজ্ঞানতা বা সজাগ থাকা, যা মনোযোগের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত নয়।
ব্যাখ্যা

অভিনিবেশ: শব্দের অর্থ হলো কোনো কাজে বা কোনো একটি বিষয়ে মনকে স্থির রাখা বা গভীর মনোযোগ দেওয়া।
একাগ্রতা, প্রণিধান, ও মনোযোগ - এই শব্দগুলো 'অভিনিবেশ' শব্দের সমার্থক।
অন্যদিকে, চেতন শব্দের অর্থ হলো সজ্ঞান, সজাগ বা সচেতন অবস্থা। এটি কোনো কাজের প্রতি নিবিষ্ট থাকা বোঝায় না।

সুতরাং, 'অভিনিবেশ' শব্দের সমার্থক নয় 'চেতন'।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ঢাকা কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
B. তাদেরকে তিনি ভদ্র (?) বলেছেন।
C. রেজাউল (৪২?) নামের একজন আহত হয়েছেন।
D. তোমার নাম বলো?

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

যেসব বাক্যে সরাসরি প্রশ্ন করা হয় না, সেগুলোতে জিজ্ঞাসা চিহ্ন (?) ব্যবহার করলে তার যথাযথ ব্যবহার হয় না, যেমন "তোমার নাম বলো?"। প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করার সময়ই কেবল জিজ্ঞাসা চিহ্ন ব্যবহার করা উচিত।
যথাযথ ব্যবহার না হওয়ার উদাহরণ:

"তোমার নাম বলো?": এটি একটি নির্দেশমূলক বাক্য, কোনো প্রশ্ন নয়। তাই এখানে প্রশ্নবোধক চিহ্ন (?) এর ব্যবহার ভুল, এর পরিবর্তে "তোমার নাম বলো।" বাক্যটি ব্যবহার করা উচিত।

যথাযথ ব্যবহারের উদাহরণ:

"ঢাকা কোন নদীর তীরে অবস্থিত?": এই বাক্যটি একটি প্রশ্ন, তাই এখানে জিজ্ঞাসা চিহ্ন (?) এর ব্যবহার সঠিক।
"তুমি কোথায় আজ যাবে?": এটিও একটি জিজ্ঞাসা, তাই এখানে প্রশ্নবোধক চিহ্ন ব্যবহার করা উচিত।

জিজ্ঞাসা চিহ্ন ব্যবহারের নিয়ম:

জিজ্ঞাসা চিহ্ন (?)-কে প্রশ্নবোধক চিহ্ন বা জিজ্ঞাসা চিহ্ন বলা হয়।
বাক্যে যখন কোনো কিছু জানতে চাওয়া হয় বা জিজ্ঞাসা করা হয়, তখন প্রশ্ন শেষে প্রশ্নবোধক চিহ্ন ব্যবহার করা হয়।
বাক্যের অর্থ সুস্পষ্টভাবে বোঝার জন্য বা বক্তার মেজাজ স্পষ্ট করার জন্য বিরাম চিহ্ন ব্যবহৃত হয়, যার মধ্যে জিজ্ঞাসা চিহ্নও একটি।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. তোমার ঘড়িটা সুন্দর।
B. আর কত চেষ্টা করবে?
C. দ্রুত সেখানে যাও।
D. চেষ্টায় কী না হয়।

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

"তোমার ঘড়িটা সুন্দর" - এই বাক্যটিতে 'তোমার' শব্দটি সম্বন্ধ কারক নির্দেশ করে, কারণ এটি 'ঘড়িটা' বিশেষ্যটির সঙ্গে 'তুমি' সর্বনামের সম্পর্ক বোঝাচ্ছে এবং বাক্যের ক্রিয়ার সাথে এর সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই, যা সম্বন্ধ পদের বৈশিষ্ট্য।
ব্যাখ্যা

সমন্ধ পদ: বাক্যে যে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদটি ক্রিয়ার সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত না হয়ে অন্য কোনো বিশেষ্য বা সর্বনাম পদের সঙ্গে সম্পর্ক নির্দেশ করে, তাকে সম্বন্ধ পদ বলে।
"তোমার ঘড়িটা সুন্দর" বাক্যে:
'তোমার' শব্দটি 'তুমি' সর্বনামের সঙ্গে যুক্ত।
'ঘড়িটা' একটি বিশেষ্য পদ।
'তোমার' পদটি 'ঘড়িটা'-র মালিকানা নির্দেশ করছে, অর্থাৎ 'ঘড়িটা' কার, তা বোঝাচ্ছে।
বাক্যের মূল ক্রিয়া 'সুন্দর' হওয়া, কিন্তু 'তোমার' পদের সাথে ক্রিয়ার সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই।
এই কারণে 'তোমার' এখানে সম্বন্ধ কারক।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. পরিসর যথেষ্ট ছোটো রাখা
B. তৎসমবহুল ভাষা ব্যবহার করা
C. মূল কথা বুঝে নেওয়া
D. নিজের অভিমত যুক্ত করা

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

সারসংক্ষেপ করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল মূল বিষয়বস্তু বোঝা এবং অপ্রয়োজনীয় তথ্য বাদ দেওয়া। লেখকের মূল বক্তব্য, অর্থাৎ কেন্দ্রীয় ধারণা চিহ্নিত করা এবং পুনরাবৃত্তি, অতিরিক্ত তথ্য ও প্রাসঙ্গিক নয় এমন অংশ বাদ দিয়ে শুধু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো রেখে সারসংক্ষেপ তৈরি করতে হয়।
ধাপগুলো:
১. মূল বক্তব্য বোঝা: লেখাটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন এবং লেখকের মূল বার্তাটি কী, তা বোঝার চেষ্টা করুন।
২. কেন্দ্রীয় ধারণা চিহ্নিত করা: রচনার মূলভাব বা কেন্দ্রীয় ধারণা কী, সেটি চিহ্নিত করুন। কোন বিষয়টি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সেটি খুঁজে বের করুন।
৩. অপ্রয়োজনীয় অংশ বাদ দেওয়া: মূল রচনা থেকে অপ্রয়োজনীয় অংশ, যেমন— পুনরাবৃত্তি, অতিরিক্ত তথ্য বা সাধারণ বর্ণনা বাদ দিন।
৪. গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো রাখা: শুধুমাত্র মূল বক্তব্য এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো রেখে একটি ছোট এবং স্পষ্ট সারসংক্ষেপ তৈরি করুন।
এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে আপনি একটি কার্যকর সারসংক্ষেপ তৈরি করতে পারবেন যা মূল লেখার নির্যাসকে তুলে ধরবে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. দেহ
B. তেলাপোকা
C. রেণু
D. মেঘ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

'এ' ধ্বনির বিবৃত উচ্চারণের উদাহরণ 'তেলাপোকা' শব্দটির 'এ' উচ্চারণটি 'অ্যা'-এর কাছাকাছি। বিবৃত উচ্চারণ বলতে 'এ' ধ্বনির স্বাভাবিক (সংবৃত) উচ্চারণ বা [এ]-এর চেয়ে প্রসারিত বা খোলা উচ্চারণ বোঝায়, যা সাধারণত 'অ্যা' বা 'আ্যা' এর কাছাকাছি হয়।
ব্যাখ্যা

বিবৃত উচ্চারণ (Open Pronunciation): যখন 'এ' ধ্বনি উচ্চারিত হওয়ার সময় মুখের খোলা ভাব বা স্বরযন্ত্রের প্রসার ঘটে, তখন তাকে বিবৃত উচ্চারণ বলে।
তেলাপোকা: এই শব্দে প্রথম 'এ' ধ্বনিটি 'অ্যা'-এর কাছাকাছি উচ্চারিত হয়, যেমন "অ্যা" । তাই এটি 'এ' ধ্বনির বিবৃত উচ্চারণের উদাহরণ।
অন্যান্য শব্দ: অন্য যে শব্দগুলো একই ধরনের প্রশ্নের অপশনে থাকতে পারে, যেমন - 'দেহ', 'রেণু' বা 'মেঘ'। এই শব্দগুলিতে 'এ' ধ্বনির উচ্চারণ বিবৃত না হয়ে সাধারণত স্বাভাবিক বা সংবৃত হয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. হাতল
B. ফুলেল
C. মুখর
D. লিখিত

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

হ্যাঁ, 'হাতল' শব্দটি তদ্ধিত প্রত্যয়যোগে গঠিত একটি শব্দ, যেখানে 'হাত' (বিশেষ্য) এর সঙ্গে 'অল' প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ তৈরি হয়েছে।
ব্যাখ্যা:

তদ্ধিত প্রত্যয়: শব্দের পরে যে প্রত্যয় যুক্ত হয় এবং নতুন শব্দ তৈরি করে, তাকে তদ্ধিত প্রত্যয় বলে।
তদ্ধিতান্ত শব্দ: তদ্ধিত প্রত্যয় দ্বারা গঠিত শব্দকে তদ্ধিতান্ত শব্দ বলা হয়।
উদাহরণ:
'হাত' একটি বিশেষ্য পদ।
এর সঙ্গে 'অল' প্রত্যয় যুক্ত হয়ে 'হাতল' শব্দটি গঠিত হয়েছে।
সুতরাং, 'হাতল' একটি তদ্ধিতান্ত শব্দ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. কণ্ঠ্য
B. তালব্য
C. মূর্ধন্য
D. দন্ত্য

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

উচ্চারণ স্থান অনুসারে 'র' ধ্বনিটি "মূর্ধন্য" হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়। মূর্ধন্য ধ্বনি হল সেসব ধ্বনি যা জিহ্বার উপরের অংশে উচ্চারণ করা হয়, যা মূখ্য সাব্দিক গহ্বরের দিকে নির্দেশ করে। 'র' ধ্বনিটি এইভাবে উচ্চারিত হয়, কারণ জিহ্বা ছাদে খুব কাছে আসে বা স্পর্শ করে, যা একটি মূর্ধন্য স্বর তৈরি করে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ৪ : ৩০
B. ৪-৩০
C. ৪.৩০
D. ৪ঃ৩০

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

নির্বাচিত উত্তর "৪-৩০" অপ্রচলিত কারণ এটি ঘণ্টা ও মিনিট বোঝাতে সাধারণত ব্যবহৃত হয় না।
আমাদের কাছে সাধারণত যে চারটি রীতির মধ্যে বিরতি রয়েছে:
৪ : ৩০
৪.৩০
৪ঃ ৩০
এগুলোর মধ্যে উল্লেখিত ঐ তিনটি রীতি ঘণ্টা ও মিনিট বোঝাতে প্রচলিত এবং গ্রহণযোগ্য। সুতরাং, "৪-৩০" ব্যবহার করা ঠিক নয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. তৎসম শব্দ বলে
B. তদ্ভব শব্দ বলে
C. দেশি শব্দ বলে
D. বিদেশি শব্দ বলে

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

উত্তরটি সঠিক কারণ 'ভান্ডার' শব্দটি বাংলা ভাষার তদ্ভব শব্দ।
তদ্ভব শব্দ হলো সেই সব বাংলা শব্দ, যেগুলি সংস্কৃত থেকে কিছু পরিবর্তনের মাধ্যমে বাংলা ভাষায় ব্যবহার করা হয়।
অন্যদিকে, তৎসম শব্দ হলো সেই শব্দগুলো যেগুলি সরাসরি সংস্কৃত থেকে বাংলা ভাষায় নেওয়া হয়েছে, কোন পরিবর্তন ছাড়াই। উদাহরণস্বরূপ, 'গণনা' শব্দটি তৎসম বলা হবে।

সুতরাং, 'ভান্ডার' শব্দটি তদ্ভব হিসেবে চিহ্নিত করা সঠিক হয়েছে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. তৎসম
B. বিদেশি
C. তদ্ভব
D. আঞ্চলিক

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

বিদেশী শব্দে, বাংলা ক্রিয়াপদের শেষে দন্ত্য-ন-এর স্থানে, এবং ত-বর্গযুক্ত শব্দের ক্ষেত্রে (যেমন বৃন্ত, গ্রন্থ), মূর্ধন্য-ণ ব্যবহৃত হয় না; এইসব ক্ষেত্রে দন্ত্য-ন ব্যবহৃত হয়।
যেসব শব্দে মূর্ধন্য-ণ হয় না

বিদেশী শব্দ: বিদেশী বা আঞ্চলিক শব্দে কখনো মূর্ধন্য-ণ বসে না। যেমন: কোরআন, জার্মান, নিশান, ফরমান।
বাংলা ক্রিয়াপদ: বাংলা ক্রিয়াপদের শেষে দন্ত্য-ন থাকলে সেখানে মূর্ধন্য-ণ হয় না। যেমন: ধরেন, করেন, নিবেন, দিবেন।
ত-বর্গযুক্ত শব্দ: ত-বর্গ (ত, থ, দ, ধ, ন) শব্দের সাথে দন্ত্য-ন যুক্ত হলে তা মূর্ধন্য-ণ হয় না। যেমন: বৃন্ত, গ্রন্থ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. তৎপুরুষ
B. দ্বন্দ্ব
C. কর্মধারয়
D. বহুব্রীহি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

গজানন বহুব্রীহি সমাস, যার ব্যাসবাক্য 'গজ আনন যার'। এটি এমন একটি সমাস যেখানে সমস্যমান পদগুলোর কোনোটির অর্থ প্রাধান্য না পেয়ে অন্য একটি বিশেষ পদকে বোঝায়, এক্ষেত্রে 'গজ' বা 'আনন' কোনটিকেই মুখ্য না করে 'যার গজ আনন আছে' এমন একজন ব্যক্তিকে (যেমন গণেশ) বোঝানো হয়।
ব্যাখ্যা:

ব্যাসবাক্য: 'গজ আনন যার'।
অর্থ: যার गज (হাতি) এর আনন (মুখ) আছে।
সমাসের প্রকার: বহুব্রীহি।

কেন এটি বহুব্রীহি সমাস:
বহুব্রীহি সমাসে সমস্যমান পদগুলোর (যেমন- গজ এবং আনন) নিজেদের অর্থ সরাসরি প্রকাশিত হয় না। বরং, এই পদগুলোর সম্মিলিত অর্থ দ্বারা অন্য একটি তৃতীয় পদ (যেমন- গণেশ) বোঝানো হয়, যা এই সমাসের মূল অর্থ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

‹
1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
...
1361
1362
›

76 . শব্দ সংক্ষেপ করার জন্য কোন চিহ্নটি ব্যবহার করা হয় না?

77 . শুদ্ধ বানানগুচ্ছ-

78 . নিচের কোনটি বিশেষণ?

79 . কোনটি 'ক্লীব' শব্দের বিপরীত?

80 . 'অভিনিবেশ' শব্দের সমার্থক নয় কোনটি?

81 . জিজ্ঞাসা চিহ্নের যথাযথ ব্যবহার হয়নি কোন বাক্যে?

82 . সমন্ধ কারকের উদাহরণ আছে কোন বাক্যে?

83 . সারসংক্ষেপ করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ কী?

84 . নিচের কোন শব্দে 'এ' ধ্বনির উচ্চারণ বিবৃত?

85 . তদ্ধিত প্রত্যেয়যোগে গঠিত শব্দ কোনটি?

86 . উচ্চারণ স্থান অনুসারে 'র' কেমন ধ্বনি?

87 . ঘণ্টা ও মিনিট বোঝাতে কোন রীতিটি অপ্রচলিত?

88 . 'ভান্ডার' শব্দে দন্ত্য-ন ব্যবহার হয় কোন যুক্তিতে?

89 . কোন ধরনের শব্দে মূর্ধণ্য-ণ হবে না?

90 . 'গজানন' কোন সমাস?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক