751 . DNA এর একটি রাসায়নিক উপাদান-

A. স্টার্চ
B. রিবোফ্লাভিন
C. গুয়ানিন
D. অ্যামাইনো এসিড

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

A ইউনিট : 2011-2012 || জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় || 2011

প্রিমিয়াম প্ল্যান: ১ মাস

99 ৳

৩০ দিনের জন্য সকল লাইভ এবং আর্কাইভ মডেল টেস্ট, প্রশ্ন ব্যাংক ও লেকচার শিট সহ অ্যাপ এর প্রিমিয়াম সব এক্সেস পাবেন।

সাবস্ক্রিপশন লিংক

752 . বিরুৎ জাতীয় উদ্ভিদের উদাহরণ-

A. Magnifera indica
B. Hibiscus-rosa-sinensis
C. Oryza sativa
D. Azadirachta indica

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

A ইউনিট : 2011-2012 || জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় || 2011

A. কার্পাল
B. আলনা
C. টিরিয়া
D. ফিমার

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

খ ইউনিট : 2011-2012 || জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় || 2011

A. ক্রোমজোম
B. জাইগোট
C. নিউক্লিওপ্লাজম
D. নিউক্লিক এসিড

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

ডিঅক্সিরাইবোনিউক্লিক অ্যাসিড (ইংরেজি: DNA) একটি নিউক্লিক এসিড যা জীবদেহের গঠন ও ক্রিয়াকলাপ নিয়ন্ত্রণের জিনগত নির্দেশ ধারণ করে। সকল জীবের ডিএনএ জিনোম থাকে। একটি সম্ভাব্য ব্যতিক্রম হচ্ছে কিছু ভাইরাস গ্রুপ যাদের আরএনএ জিনোম রয়েছে, তবে ভাইরাসকে সাধারণত জীবন্ত প্রাণ হিসেবে ধরা হয় না। কোষে ডিএনএর প্রধান কাজ দীর্ঘকালের জন্য তথ্য সংরক্ষন। জিনোমকে কখনও নীলনকশার সাথে তুলনা করা হয় কারণ, এতে কোষের বিভিন্ন অংশে যেমনঃ প্রোটিন ও আরএনএ অণু, গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশাবলী থাকে। ডিএনএর যে অংশ এ জিনগত তথ্য বহন করে তাদের বলে জিন, কিন্তু অন্যান্য ডিএনএ ক্রমের গঠনগত তাৎপর্য রয়েছে অথবা তারা জিনগত তথ্য নিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হয়। ইউক্যারিয়ট যেমন প্রাণী ও উদ্ভিদে, ডিএনএ নিউক্লিয়াসের ভিতরে থাকে, তবে প্রোক্যারিয়ট যেমন ব্যাকটেরিয়াতে, ডিএনএ কোষের সাইটোপ্লাজমে থাকে। উৎসেচকের মত ডিএনএ অধিকাংশ জৈবরসায়ন বিক্রিয়ায় সরাসরি অংশ নেয় না; মূলত, বিভিন্ন উৎসেচক ডিএনএর উপর কাজ করে এর তথ্য নকল করে রেপ্লিকেশনের মাধ্যমে আরো ডিএনএ তৈরি করে, অথবা অনুলিপি তৈরি ও রুপান্তর ঘটিয়ে একে প্রোটিনে পরিনত করে। ক্রোমোজোমের ক্রোমাটিন প্রোটিন যেমন হিস্টোন ডিএনএকে ঘনসন্নিবেশিত ও সংগঠিত করে, যা নিউক্লিয়াসের অন্যান্য প্রোটিনের সাথে এর আচরণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ডিএনএ নিউক্লিওটাইড নামক অণু সরল দিয়ে গঠিত একটি লম্বা পলিমার যা চিনি ও ফসফেট গ্রুপ দিয়ে গঠিত মেরুদন্ডের সাথে যুক্ত। এই মেরুদন্ডে চার ধরনের অণু থাকে যাদের বলে ক্ষার, এই চারটি ক্ষারের ক্রমই তথ্য ধারণ করে। ডিএনএর প্রধান কাজ জিনগত কোড ব্যবহার করে প্রোটিন থেকে অ্যামিনো অ্যাসিড এর ক্রম তৈরি করা। জিনগত কোড পড়ার জন্য কোষ নিউক্লিক অ্যাসিড আরএনএতে ডিএনএর কিছু অংশের নকল তৈরি করে। কিছু আরএনএ নকল প্রোটিন জৈবসংশ্লেষণ নিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হয়, বাকীগুলো সরাসরি রাইবোজোম অথবা স্প্লাইসোজোম এর উপাদান হিসেবে থাকে।

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগ/অধিদপ্তর | ব্যক্তিকর্তা | ৩১.০১.২০১৮

A. অধ্যাপক ড. আবুল হুমমাম
B. ড.মাকসোদুল আলম
C. অধ্যাপক ড. নূরুল হুদা
D. সিরাজুল সালেকিন

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

D ইউনিট : 2012-2013 || জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় || 2012

A. আলফা রশ্মি
B. এক্স রশ্মি
C. বিটা রশ্মি
D. আলট্রা-ভায়োলেট রশ্মি

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

আল্ট্রা - ভায়োলেট রশ্মি ত্বকে ভিটামনি D তৈরিতে সাহায্য করে। এছাড়া এ রশ্মি ঔষধ আবিষ্কার ,প্রোটিন বিশ্লেষণ, পানির পরিশোধন, ফরেনসিক বিশ্লেষণ প্রভৃতি কাজে ব্যবহৃত হয়।

খাদ্য অধিদপ্তর নিয়োগ পরীক্ষা ২০২১ | সহকারী উপ-খাদ্য পরিদর্শক | 03-12-2021

A. নাইট্রিক এসিড
B. সাইট্রিক এসিড
C. এসিটিক এসিড
D. ফলিক এসিড

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

লেবুর রসে সাইট্রিক এসিড থাকে। সিরকা তৈরিতে এসিটিক এসিড ব্যবহৃত হয়। সবুজ পাতাসমৃদ্ধ শাক - সবজি ফলিক এসিডের উৎস। সার কারখানায়, সোনা আহরণে, বৈদ্যুতিক সেল তৈরিতে নাইট্রিক এসিড ব্যবহৃত হয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় || প্রশাসনিক কর্মকর্তা (05-03-2004)

A. মাংস, ডিম
B. দুধ, কলা
C. সবুজ শাকসবজি
D. সবকটি

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

মাংস, ডিম, দুধ, সবুজ শাকসবজি এবং ফল খনিজ লবণের প্রধান উৎস। ক্যালসিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, ক্লোরিন, আয়োডিন, লৌহ, সালফার ইত্যাদি খনিজ লবণ জাতীয় এবং দেহ গঠনে সাহায্য করে। খনিজ দেহের অস্হি, দাঁত, এনজাইম ও হরমোন গঠনের জন্য অপরিহার্য উপাদান।

পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি) লিঃ || উপ-সহকারী প্রকৌশলী (05-04-2024) || 2024

A. ঝিনুক চাষ
B. মাছ চাষ
C. চিংড়ি চাষ
D. সবগুলো

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

অ্যাকোয়াকালচার হল পানিতে জলজ উদ্ভিদ ও প্রাণীর চাষ। এটি একটি ক্রমবর্ধমান শিল্প যা মানুষের খাদ্য, পোশাক, ঔষধ, জ্বালানী এবং অন্যান্য পণ্য সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হয়।

অ্যাকোয়াকালচারের বিভিন্ন ধরন রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে:

মাছ চাষ: মাছ চাষ হল সবচেয়ে সাধারণ ধরণের অ্যাকোয়াকালচার। মাছ চাষের বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে পুকুর চাষ, খাঁচায় চাষ এবং ইনডোর পদ্ধতিতে চাষ।
জলজ উদ্ভিদ চাষ: জলজ উদ্ভিদ চাষের মধ্যে রয়েছে শৈবাল, সামুদ্রিক শ্যাওলা এবং জলজ ফুলের উদ্ভিদ চাষ। জলজ উদ্ভিদগুলি খাদ্য, ঔষধ, জ্বালানী এবং অন্যান্য পণ্য উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
জলজ প্রাণী চাষ: জলজ প্রাণী চাষের মধ্যে রয়েছে কাঁকড়া, চিংড়ি, ঝিনুক, কেঁচো এবং অন্যান্য জলজ প্রাণী চাষ। জলজ প্রাণীগুলি খাদ্য, পোশাক এবং অন্যান্য পণ্য উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়।