10426 . সাধু ও চলিত ভাষার মূল পার্থক্য কোন পদে বেশি দেখা যায়?

A. বিশেষ্য ও ক্রিয়া
B. বিশেষণ ও ক্রিয়া
C. বিশেষ্য ও বিশেষণ
D. ক্রিয়া ও সর্বনাম

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

সাধু ভাষায় ক্রিয়া ও সর্বনাম পদগুলো সাধারণত দীর্ঘ হয়ে থাকে। যেমন—খাইতেছি, তাহারা ইত্যাদি। চলিত ভাষায় ক্রিয়া এবং সর্বনাম পদগুলো সংক্ষিপ্ত। যেমন—খাচ্ছি, তারা ইত্যাদি।

৩৯ তম (বিশেষ) বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (স্বাস্থ্য ক্যাডার) (03-08-2018)

B ইউনিট : ২০০৯-২০১০ || চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় || 2009

Janata Bank PLC || Officer (Rural Credit) (27-10-2023) || 2023

খ ইউনিট : 2005-2006 || জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় || 2005

গ ইউনিট ২০১৭-২০১৮ || ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় || 2017

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অধীন ডাক অধিদপ্তর | বিল্ডিং ওভারশিয়ার | ১৯.০৭.২০১৮

তথ্য মন্ত্রণালয় || সহকারী পরিচালক (27-12-2004)

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ।। অফিস সহায়ক (31-03-2023)

বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর অধিদপ্তর (অফিস সহকারী) 06-03-2021

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড || সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (অর্থ-হিসাব/অর্থ-রাজস্ব) (09-03-2024)

বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার ০২ -১২-২০২২

বাংলাদেশ রেলওয়ে || উপ-সহকারী প্রকৌশলী (ব্রিজ) (04-10-2018)

বাংলাদেশ রেলওয়ে || টিকেট কালেক্টর (24-02-2024) || 2024

সমন্বিত পাঁচ ব্যাংক || অফিসার ক্যাশ - 06.11.2021

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-2019-(06-09-2019)

স্কুল অব এডুকেশন || বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় || বিএড ভর্তি পরীক্ষা (২০২২-২০২৩- ব্যাচ- ২০২৩) (04-11-2023) || উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় || 2023

10427 . সাধু ও চলিত রীতি বাংলা ভাষার কোনরূপে বিদ্যমান ?

A. আঞ্চলিক
B. উপভাষা
C. লেখ্য
D. কথ্য

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

বাংলা ভাষার লৈখিক বা লেখ্য রুপের দুটো রীতি রয়েছে: একটি চলিত রীতি (standard colloquial Style), অপরটি সাধু রীতি (Standard written form )।

১২ তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা (স্কুল পর্যায়) (12-06-2016)

A. বাক্যের সরল ও জটিল রূপে
B. শব্দের রূপগত ভিন্নতায়
C. তৎসম ও অতৎসম শব্দের ব্যবহারে
D. ক্রিয়াপদ ও সর্বনাম পদের রূপগত ভিন্নতায়

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

ক্রিয়াপদ ও সর্বনাম পদের রূপগত ভিন্নতায় সাধু ভাষা ও চলিত ভাষার পার্থক্য বিদ্যমান।

সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য: বাংলা ভাষার দুটি রূপ—সাধু ভাষা ও চলিত ভাষা। দুটি রূপের মধ্যে যেমন প্রকৃতিগত সাদৃশ্য রয়েছে, তেমনি পার্থক্যও রয়েছে।

নিচে সাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য আলোচনা করা হলো

ক্রম সাধু ভাষা চলিত ভাষা

১ যে ভাষায় সাধারণত সাহিত্য রচিত হয় এবং যা মার্জিত ও সর্বজনস্বীকৃত, তাই সাধু ভাষা। শিক্ষিত লোক সাধারণ কথাবার্তায় যে ভাষা ব্যবহার করে থাকে, তা - ই চলিত ভাষা।

২ সাধু ভাষা ব্যাকরণের সুনির্দিষ্ট ও সুনির্ধারিত নিয়মের অনুসারী। চলিত ভাষার সুনির্ধারিত ব্যাকরণ আজও তৈরি হয়নি।

৩ সাধু ভাষা গুরুগম্ভীর ও আভিজাত্যের অধিকারী। চলিত ভাষা সহজ ও স্বাভাবিক। এ ভাষা মানুষের মনোভাব প্রকাশে উপযোগী।

৪ সাধু ভাষার কাঠামো সাধারণত অপরিবর্তনীয়। ৪। চলিত ভাষা পরিবর্তনশীল।

৫ সাধু ভাষা নাটকের সংলাপ, আলাপ - আলোচনা ও বক্তৃতায় তেমন উপযোগী নয়। চলিত ভাষা নাটকের সংলাপ, আলাপ - আলোচনা ও বক্তৃতায় বেশ উপযোগী।

৬ সাধু ভাষায় ক্রিয়া ও সর্বনাম পদগুলো সাধারণত দীর্ঘ হয়ে থাকে। যেমন—খাইতেছি, তাহারা ইত্যাদি। চলিত ভাষায় ক্রিয়া এবং সর্বনাম পদগুলো সংক্ষিপ্ত। যেমন—খাচ্ছি, তারা ইত্যাদি।

৭ এ ভাষা প্রাচীন। এটি আধুনিক।

৮ সাধু ভাষায় তৎসম শব্দের প্রয়োগ বেশি। চলিত ভাষায় অর্ধতৎসম, তদ্ভব, দেশি ও বিদেশি শব্দের প্রয়োগ বেশি।

৯ সাধু ভাষা কৃত্রিম। চলিত ভাষা কৃত্রিমতা - বর্জিত।

১০ ৫। চলিত ভাষা কৃত্রিমতা - বর্জিত। চলিত ভাষায় এদের প্রয়োগ লক্ষণীয়।

সাধুরীতি থেকে চলিতরীতিতে পরিবর্তনের নিয়ম

নিচে উল্লিখিত নিয়মগুলো অনুসরণ করে সাধু ভাষাকে চলিত ভাষায় রূপান্তরিত করা যায়:

ই - স্বরধ্বনির লোপ: ক্রিয়াপদের মধ্যে ই - স্বরধ্বনি থাকলে চলিত রীতিতে ই - স্বরধ্বনি লোপ পায়। যেমন—খাইব>খাব, আসিবে>আসবে।

উ - স্বরধ্বনির লোপ: চলিত রীতিতে উ - স্বরধ্বনি লোপ পায়। যেমন—হউক>হোক, থাউক>থাক।

হ - কারের লোপ: চলিত ভাষায় রূপান্তরের সময় পদের মধ্যে হ - কারের লোপ হয়। যেমন—তাহা>তা, যাহা>যা।

উ - ধ্বনির পরিবর্তন: পদের শেষে অ - আ স্বরধ্বনি থাকলে চলিতরীতিতে পূর্ববর্তী উ - স্বরধ্বনি ও - ধ্বনিতে পরিবর্তিত হয়। যেমন—শুন>শোন উঠে>ওঠে।

আ - ধ্বনির পরিবর্তন: পূর্ববর্তী ই - ধ্বনির প্রভাবে পরবর্তী অক্ষরের আ - ধ্বনি এ - ধ্বনিতে পরিবর্তিত হয়। যেমন—গিয়া>গিয়ে মিঠা>মিঠে।

অপিনিহিতি, অভিশ্রুতি ও স্বরসংগতির প্রভাবে পরিবর্তন: অপিনিহিত, অভিশ্রুতি ও স্বরসংগতির প্রভাবে সাধুরীতির পরিবর্তন ঘটে। যেমন—করিয়া>করে, ছুটিয়া>ছুটে।

উদাহরণ:

সাধুরীতি: দেখিলাম, এই সতেরো বছরের মেয়েটির ওপরে যৌবনের সমস্ত আলো আসিয়া পড়িয়াছে, কিন্তু এখনো কৈশোরের কোল হইতে সে জাগিয়া উঠে নাই। ঠিক যেন শৈলচূড়ার বরফের উপর সকালের আলো ঠিকরিয়া পড়িয়াছে, কিন্তু বরফ এখনো গলিল না। আমি জানি, কী অকলঙ্ক শুভ্র সে!

চলিতরীতি: দেখলাম, এ সতেরো বছরের মেয়েটির ওপরে যৌবনের সমস্ত আলো এসে পড়েছে, কিন্তু এখনো কৈশোরের কোল থেকে সে জেগে ওঠেনি। ঠিক যেন শৈলচূড়ার বরফের ওপর সকালের আলো ঠিকরে পড়েছে, কিন্তু বরফ এখনো গলল না। আমি জানি, কী অকলঙ্ক শুভ্র সে!

১৫ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (01-01-1993)

A. কবিতা পঙক্তিতে
B. গানের কলিতে
C. গল্পের বর্ণনায়
D. নাটকের সংলাপে

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

বাংলা লেখ্য গদ্যের অপেক্ষাকৃত প্রাচীন রূপ; এর নবীন ও বর্তমানে বহুল প্রচলিত রূপটি হলো চলিত। সাধু ভাষা অনেকটা ধ্রুপদী বৈশিষ্ট্যের এবং চলিত ভাষা সর্বসাধারণের জীবন - ঘনিষ্ঠ। ভাষার এই দ্বিধারিক প্রপঞ্চকে বলা হয় দ্বি - ভাষারীতি।

সাধু ভাষার বাক্যরীতি অনেকটা সুনির্ধারিত। এ ভাষায় তৎসম শব্দের প্রয়োগ বেশি। এতে সর্বনাম, ক্রিয়াপদ প্রভৃতির রূপ মৌখিক ভাষার রূপ অপেক্ষা পূর্ণতর। চলিত ভাষা সর্বদাই নতুন নতুন ধ্বনি - পরিবর্তন করে। কিন্তু সাধু ভাষায় শব্দের রূপান্তর খুব বেশি দেখা যায় না। যেমন, চলিত ভাষায় স্বরসঙ্গতি ও অভিশ্রুতির প্রভাব বিশেষভাবে লক্ষণীয়, কিন্তু সাধু ভাষায় তেমনটা দেখা যায় না। চলিত ভাষা অপেক্ষাকৃত চটুল এবং সাধু ভাষা গম্ভীর; তবে ব্যঙ্গরচনা বা রম্যরচনায় চলিত ভাষার মতো সাধু ভাষারও সফল ব্যবহার হতে পারে। অন্যদিকে সাধু ভাষায় আছে এক রকম স্বাভাবিক আভিজাত্য ও ঋজুতা।

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড || সহকারী পরিচালক (07-02-2025) || 2025

A. ং
B. ঙ
C. গ
D. ঞ

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

10431 . সাধু ভাষায় কোন বাক্যটি শুদ্ধ ?

A. এখানে সে ফিরে আসেনি
B. সে আসিবে বলিয়া ভরসাও করিতেছি না
C. তিনি মূর্ছিত হয়ে পড়েছেন
D. তুমি তার কথা বিশ্বাস করো না

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

সাধু ভাষায় ক্রিয়া ও সর্বনাম পদগুলো সাধারণত দীর্ঘ হয়ে থাকে। যেমন—আসিবে, বলিয়া, করিতেছি, খাইতেছি, তাহারা ইত্যাদি।

স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীন | জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের | এস্টিমেটর | ০২.০২.২০১৮

A. তৎসম
B. বিদেশি
C. দেশি
D. তদ্ভব

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

সংস্কৃত ভাষা থেকে উৎপন্ন ভাষাকে ‍ সাধু ভাষা হিসেবে অভিহিত কর হয়। এ ভাষায় তৎসম বা সংস্কৃত শব্দের প্রাধান্য বেশি। উনিশ শতকের শুরুতে সাধু রীতির বিকাশ ব্যাপক প্রচলন ছিল। রাজা রামমোহন রায় প্রথম সাধু ভাষার প্রয়োগ করেন।

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর || অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (26-04-2024)

A. তিন
B. চার
C. পাঁচ
D. ছয়

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

ক ইউনিট (2006-2007) || ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় || 2006

A. ক্রিয়া ও অব্যয়
B. অব্যয় ও ক্রিয়া
C. সর্বনাম ও বিশেষ্য
D. ক্রিয়া ও সর্বনাম

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

সাধু ও চলিত রীতির পার্থক্য সর্বনাম ও ক্রিয়া পদে বেশি পরিলক্ষিত হয় ।

প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-2022-(২য় ধাপ-৪০২১) (20-05-2022)

A. বিশেষণ
B. সর্বনাম
C. ক্রিয়া
D. অব্যয়

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

সাধুরীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়ার পূর্ণ ও দীর্ঘরূপ ব্যবহৃত হয় এবং সাধু রীতিতে অব্যয় পদটির দীর্ঘরুপ হয় না।

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন || সিনিয়র স্টাফ নার্স (02-09-2023)

A. ক্রিয়ারূপ দীর্ঘ
B. বিশেষ্যের আধিক্য
C. অনুসর্গ হ্রস্বতর
D. সর্বনাম হ্রস্বতর

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ || সাঁটলিপিকার কাম-কম্পিউটার অপারেটর/ উচ্চমান সহকারী (27-01-2024)

A. অব্যয়
B. সম্বোধন পদ
C. সর্বনাম
D. ক্রিয়া

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

সাধু ও চলিত রীতিতে অভিন্নরূপে ব্যবহৃত হয়- অব্যয় পদ।

সম্বোধন পদ, সর্বনাম পদ,ক্রিয়াপদ সাধু ও চলিত রীতিতে ভিন্ন ভিন্ন রূপে ব্যবহৃত হয়।

ব্যাকরণের একটি পদ। বাক্যের মধ্যে ব্যবহারের সময় যে পদের কোনো পরিবর্তন ঘটে না তাকে অব্যয় পদ বলে।

বাংলা ব্যাকরণ মতে– বাক্যে বা শব্দের সাথে ব্যবহৃত যে সকল ধ্বনি - বিভক্তি, বচন, লিঙ্গ ও কারকভেদে কোনভাবে পরিবর্তন হয় না, সে সকল পদকে অব্যয় বলে।

১৭ তম বেসরকারি প্রভাষক নিবন্ধন পরীক্ষা (31-12-2022)

A. দেশি
B. তত্ত্বব
C. তৎসম
D. বিদেশি

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর || অফিস সহায়ক (26-04-2024)

A. সর্বনাম ও বিশেষ্য
B. ক্রিয়া ও সর্বনাম
C. ক্রিয়া ও অব্যয়
D. অব্যয় ও ক্রিয়া

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

বাংলা ভাষার দুটি রূপ—সাধু ভাষা ও চলিত ভাষা। দুটি রূপের মধ্যে যেমন প্রকৃতিগত সাদৃশ্য রয়েছে, তেমনি পার্থক্যও রয়েছে।

পার্থ্যক্য -১ঃ
- সাধু ভাষায় ক্রিয়া ও সর্বনাম পদগুলো সাধারণত দীর্ঘ হয়ে থাকে। যেমন—খাইতেছি, তাহারা ইত্যাদি।
- চলিত ভাষায় ক্রিয়া এবং সর্বনাম পদগুলো সংক্ষিপ্ত। যেমন—খাচ্ছি, তারা ইত্যাদি।
পার্থ্যক্য -২ঃ
- সাধু ভাষায় তৎসম শব্দের প্রয়োগ বেশি।
- চলিত ভাষায় অর্ধতৎসম, তদ্ভব, দেশি ও বিদেশি শব্দের প্রয়োগ বেশি।
পার্থ্যক্য -৩ঃ
- সাধু ভাষায় অপনিহিত ও অভিশ্রুতির ব্যবহার নেই।
- চলিত ভাষায় এদের প্রয়োগ লক্ষণীয়।
পার্থ্যক্য -৪ঃ
- সাধু ভাষার কাঠামো সাধারণত অপরিবর্তনীয়।
- চলিত ভাষা পরিবর্তনশীল।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (LGED) || হিসাব সহকারী (28-07-2023)

A. বিশেষ্য
B. অব্যয়
C. সর্বনাম
D. ক্রিয়া

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

১৪ তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা (স্কুল পর্যায়) (25-08-2017)

10426 . সাধু ও চলিত ভাষার মূল পার্থক্য কোন পদে বেশি দেখা যায়?

10427 . সাধু ও চলিত রীতি বাংলা ভাষার কোনরূপে বিদ্যমান ?

10428 . সাধু ভাষা ও চলিত ভাষার পার্থক্য-----

10429 . সাধু ভাষা সাধারনত কোথায় অনুপযোগী?

10430 . সাধু ভাষার শব্দে 'ঙ্গ'--এর স্থলে চলিত ভাষায় কোন কোমল রূপ ব্যবহৃত হয়?

10431 . সাধু ভাষায় কোন বাক্যটি শুদ্ধ ?

10432 . সাধু ভাষায় কোন শব্দের প্রাধান্য বেশি

10434 . সাধু রীতি ও চলিতরীতির পার্থক্য কোন পদে বেশি?

10435 . সাধু রীতিতে কোন পদটির দীর্ঘরূপ হয় না?

10436 . সাধু রীতির বৈশিষ্ট্য কোনটি?

10437 . সাধুও চলিত রীতিতে অভিন্নরূপেব্যবহৃত হয়?

10438 . সাধুভাষায় কোন শব্দের প্রধান্য বেশি:

10439 . সাধুরীতি ও চলিতরীতির পার্থক্য কোন পদে বেশি ?

10440 . সাধুরীতিতে কোন পদটি দীর্ঘরূপ হয় না?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক