16 . অগ্নিশ্বর' কি ফসলের উন্নত জাত?

A. ধান
B. কলা
C. পাট
D. গম

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

কলার জাতের মধ্যে অগ্নিশ্বর, অমৃতসাগর, সবরী, বারি কলা - ১, চাঁপা, কবরী ও মেহেরসাগর অন্যতম। বি আর ১ (চান্দিনা), বি আর ২ (মালা), বি আর ৪ (ব্রিশাইল), বি আর ২২ (কিরণ) উন্নতজাতের ধান।

১০ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (1989-1990)

A. ৪র্থ
B. ৫ম
C. ৭ম
D. ৮ম

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

তথ্য পর্যালোনায় দেখা যায়, ২০০০-২০০১ সালের তুলনায় ২০২২-২০২৩ সালে, অর্থাৎ বিগত ২৩ বছরে দেশে আম চাষের জমির পরিমাণ ২.৪৫ গুণ, উৎপাদনের পরিমাণ ১১.৯৬ গুণ এবং হেক্টরপ্রতি গড় ফলন ৩.১৭ গুণ বেড়েছে। মোট আম উৎপাদন বিবেচনায় বিশ্বে বর্তমানে বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম।

বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ || নিরাপত্তা অফিসার (23-10-2021)

A. বায়োমেট্রিক্স
B. ভার্চুয়াল রিয়ালিটি
C. ন্যানোটেকনোলজি
D. জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

১৭ তম বেসরকারি প্রভাষক নিবন্ধন পরীক্ষা (31-12-2022)

A. ১৯৩৬ সাল
B. ১৯০৫ সাল
C. ১৯১১ সাল
D. ১৯৪৭ সাল

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

কৃষক প্রজা পার্টি আর্থ - সামাজিক কর্মসূচি সম্বলিত এ রাজনৈতিক দলটি ১৯৩৬ থেকে ১৯৪৩ পর্যন্ত বাংলার রাজনীতিতে যথেষ্ট প্রভাব বিস্তার করেছিল। ১৯৩৬ সালে প্রতিষ্ঠিত কৃষক প্রজা পার্টি ছিল নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতির ফসল। ১৯১৯ সালের ভারত শাসন আইনের আওতায় মুসলমান গণ্যমান্য ব্যক্তিদের রাজনৈতিক দলসমূহ ও সমিতিগুলির দ্রুত ভাঙ্গাগড়া চলতে থাকে। বিভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের মুসলমান নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে নিখিলবঙ্গ প্রজা সমিতি (All Bengal Tenants Association) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২৯ সালে। স্যার আব্দুর রহিম এ সমিতির সভাপতি এবং আরও পাঁচজন সহ - সভাপতি ছিলেন। এ.কে ফজলুল হক ছিলেন এ পাঁচজনের মধ্যে প্রথম সহ - সভাপতি। ১৯৩০ দশকের মন্দার প্রেক্ষাপটে পূর্ব বঙ্গের প্রায় সকল জেলায় প্রজা সমিতি গঠিত হয়। ফজলুল হক প্রজা রাজনীতির মধ্যে উজ্জ্বল ভবিষ্যত দেখতে পান এবং পূর্ব বাংলার অংশকে সঙ্গে করে তিনি নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতি থেকে বেরিয়ে এসে কৃষক প্রজা পার্টি (কে.পি.পি) নামে একটি নিয়মিত রাজনৈতিক দল গঠন করেন। এ পদক্ষেপের পূর্বে সমিতির সভাপতির পদ পূরণ নিয়ে একটি বিবাদের সূত্রপাত হয়। ১৯৩৪ সালে ভারতের আইন সভার সভাপতি নির্বাচিত হলে স্যার আব্দুর রহিম নিখিল বঙ্গ প্রজা সমিতির সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেন। সমিতির সদস্যরা পূর্ব বাংলা ও পশ্চিম বাংলা - এ বৃহূৎ আঞ্চলিক ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। পূর্ব বাংলার পক্ষ থেকে এ.কে ফজলুল হক সভাপতির পদের প্রত্যাশী ছিলেন, অন্যদিকে পশ্চিম বাংলা দলের পক্ষ থেকে খান বাহাদুর এ. মমিন এ পদের জন্য খুবই আগ্রহ প্রকাশ করেন। এ পরিস্থিতিতে বিতর্ক মীমাংসার জন্য উভয় দল বিদায়ী সভাপতির মধ্যস্থতা মেনে নিতে সম্মত হয়। তিনি খান বাহাদুরের প্রতি সমর্থন দেন। এ প্রেক্ষাপটে এ. কে. ফজলুল হক পূর্ব বাংলায় তার সমর্থকদের নিয়ে প্রজা সমিতি ত্যাগ করলেন এবং ১৯৩৬ সালের জুলাই মাসে ঢাকায় কৃষক প্রজা পার্টি প্রতিষ্ঠিত করেন। গ্রামীণ সমাজের নেতা হিসেবে ফজলুল হক আসন্ন নির্বাচনে জনগণের মন জয় করার জন্য একটি কৃষি - ভিত্তিক কর্মসূচির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ভালভাবে ওয়াকিবহাল ছিলেন। কে.পি.পি কর্মসূচিতে কৃষককে জমির একচ্ছত্র মালিকানা দিয়ে জমিদারি প্রথা বিলোপ, খাজনার হার হ্রাস, কৃষক সম্প্রদায়ের ঋণ মওকুফের মাধ্যমে মহাজন শ্রেণির শৃঙ্খল থেকে তাদের মুক্তিদান, কৃষকের মাঝে সুদমুক্ত ঋণ বিতরণ, দেশব্যাপী খাল খননের মাধ্যমে সেচ সুবিধা সৃষ্টি, সর্বগ্রাসী কচুরীপানা পরিষ্কার করে নৌচলাচল সচল করা, বিনাবেতনে প্রাথমিক শিক্ষা চালু ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। কৃষককুলের কাছে ফজলুল হকের বক্তৃতা ছিল তার কর্মসূচির মতই আকর্ষণীয়। ফজলুল হকের আবেদন ছিল অসম্প্রদায়িক এবং সে কারণে তিনি নিম্নবর্ণের হিন্দু কৃষক সমাজের কাছেও শ্রদ্ধাভাজন হয়ে ওঠেন। কে.পি.পি নির্বাচনী ইশতাহার শেষ পর্যন্ত সকলের জন্য ‘ডাল ভাত’ এ একটি শ্লোগানে পরিণত হয়। ১৯৩৭ সালের নির্বাচনে কে.পি.পি - র প্রধান দু প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস ও মুসলিম লীগ। কৃষক ভোটাররা হকের প্রতি বিশাল সমর্থন জানায়। যদিও তার দল মাত্র এক বছর পূর্বে প্রতিষ্ঠিত হয়, কিন্তু নির্বাচনে প্রাপ্ত আসন হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে কেপিপি তৃতীয় স্থান দখল করে। কংগ্রেস পায় ৫২টি আসন, মুসলিম লীগ ৩৯টি, কে.পি.পি ৩৬টি এবং অন্যান্য খন্ডিত দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা ২৫০ আসনের বাকিগুলি দখল করে। কে.পি.পি - র টিকেটে নির্বাচিত ৩৬ আসনের ৩৩টি আসে পূর্ব বঙ্গ থেকে। এর ফলে কে.পি.পি পূর্ব বঙ্গের একটি দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, অভাবনীয় নির্বাচনী বিজয়ের পর পরই কে.পি.পির পতন শুরু হয়। কে.পি.পি নেতা এ.কে ফজলুল হক মুসলিম লীগ ও আরও কয়েকটি ক্ষুদ্র দল ও স্বতন্ত্র সদস্যের সমর্থনে ও অংশগ্রহণে একটি কোয়ালিশন মন্ত্রিসভা গঠন করেন। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ফজলুল হককে দলকে সংহত করার পরিবর্তে ক্ষমতার রাজনীতিতে বেশি মনোযোগী হতে দেখা যায়। তার মন্ত্রিসভার ১১ জনের মধ্যে মাত্র ২ জন ছিলেন কে.পি.পি এবং বাকিরা মুসলিম লীগ ও সংখ্যালঘু দলগুলি থেকে। দলের সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দীন আহমেদের নেতৃত্বে অসন্তষ্ট কে.পি.পি নেতৃবৃন্দ সংসদে আলাদা দল হিসেবে আসন গ্রহণ করেন। বিদ্রোহী গ্রুপটি ১৯৩৭ সালের ১১ সেপ্টেম্বর রংপুরের গাইবান্ধায় দলের সাধারণ সভা ডাকেন এবং হক ও তার অনুসারীদের দল থেকে বহিষ্কার করেন। পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে হকও বিদ্রোহীদের বহিষ্কার করেন। কংগ্রেসের প্রচন্ড বিরোধিতার মুখে ক্ষমতা ধরে রাখতে, ১৯৩৭ সালের ১৫ অক্টোবর লক্ষ্ণৌ অধিবেশনে ফজলুল হক মুসলিম লীগে যোগদান করেন। লীগের চাপে হকের মন্ত্রিসভার কে.পি.পি সদস্য নওশের আলীকে ১৯৩৮ সালের ২২ জুন পদত্যাগে বাধ্য করা হয়। এদিকে মন্ত্রিসভায় হক কে.পি.পি - র একমাত্র সদস্য থাকেন। নভেম্বর ১৯৩৭ সাল থেকে মুসলিম লীগ নেতৃবৃন্দ তৃণমূল পর্যায় থেকে দলকে সংগঠিত শুরু করেন। মুসলিম লীগের দ্রুত সম্প্রসারণের সঙ্গে সঙ্গে কে.পি.পি সংকুচিত হতে থাকে। লীগের উত্থান এতটাই দ্রুত ও সাবলিল ছিল যে, ১৯৪৩ সালে যখন হক মন্ত্রিসভার পতন হয়, তখন বাস্তবে কে.পি.পি অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ে। এ ক্ষয়িষ্ণু দল অবশ্য ১৯৪৬ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং মাত্র ৪টি আসন লাভ করে। অন্যদিকে ১৯৩৭ সালে তাদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুসলিম লীগ ১১৪টি আসন পায়। দেশ বিভাগের পর এ.কে. ফজলুল হক ঢাকায় চলে আসেন এবং কৃষক - শ্রমিক পার্টি নামে তার দলকে নতুন নামে পুনরজ্জীবিত করেন। ১৯৫৮ সাল পর্যন্ত এ দল কোন মতে অস্ত্বিত্ব রক্ষা করে। [সিরাজুল ইসলাম]

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI) || ওয়াচ কনস্টেবল (ফিল্ড স্টাফ) (17-09-2021) 2021

A. বরিশাল
B. ময়মনসিংহ
C. ঢাকা
D. কুমিল্লা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ধান উৎপাদন হয় - ময়মনসিংহ জেলায়। গম বেশি উৎপাদিত হয় - রংপুর জেলায়। তামাক সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় - রংপুর জেলায়।

বাংলাদেশ নৌবাহিনী ।। লস্কর / বাবুর্চি / ওয়ার্ডবয় (20-06-2023)

A. পঞ্চগড়
B. সিলেট
C. হবিগঞ্জ
D. মৌলভীবাজার

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলায় সর্বাধিক চা বাগান রয়েছে। বাংলাদেশ চা বোর্ড এর তথ্য অনুসারে মৌলভীবাজারে ৯০ টি চা বাগান রয়েছে। দ্বিতীয় সর্বাধিক চা বাগান রয়েছে হবিগঞ্জে, ২৩ টি। সিলেটে ২০টি চা বাগান রয়েছে। সুনামগঞ্জে কোনো চা বাগান নেই।

১১ তম বেসরকারি প্রভাষক নিবন্ধন পরীক্ষা (13-12-2014)

A. বেলে মাটি
B. পলিমাটি
C. দো-আঁশ মাটি
D. এঁটেল মাটি

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

দো - আঁশ মাটিতে সমান পরিমাণে বালি, পলি ও কাদা থাকে।

যে মাটিতে বালি পলি ও কর্দম কণা প্রায় সমান অনুপাতে বিদ্যমান থাকে তাকে দোআঁশ মাটি বলে। তবে দোআঁশ মাটিতে অর্ধেক বালি এবং বাকি অর্ধেক পলি ও কর্দম কনার মিশ্রন থাকা বাঞ্ছনীয়।

প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-2008-(রাজশাহী বিভাগ-03) (17-04-2008)

A. পতিত
B. অনুর্বর
C. বন্ধ্যা
D. ঊষর

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়) || ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (04-03-2024)

A. লক্ষণভোগ
B. গোপালভোগ
C. হিমসাগর
D. বারীআম-৪

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

সমবায় অধিদপ্তর ।। সহকারী প্রশিক্ষক (03-06-2023)

A. আম
B. পেয়ারা
C. পেঁপে
D. লিচু

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন || শিল্পনগরী কর্মকর্তা/ ঊর্ধ্বতন সমন্বয় কর্মকর্তা/ প্রকাশনা কর্মকর্তা/ সাব-কন্ট্রাকটিং কর্মকর্তা (20-10-2023)

A. ঢাকা
B. চট্টগ্রাম
C. বরিশাল
D. নীলফামারী

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

বর্তমানে বাংলাদেশে চালুকৃত সরকারী ইপিজেডের সংখ্যা ৯টি ও বেসকারি-২টি ( রাঙ্গউনিয়া, চট্টগ্রাম,এবং কোরিয়ান EPZ) এগুলো হলো-
১।আদমজী ইপিজেড, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়নগঞ্জ।
২।চট্টগ্রাম ইপিজেড, দক্ষিন হালিশহর, চট্টগ্রাম।
৩।কুমিল-ইপিজেড ।
৪।ঢাকা ইপিজেড, সাভার, ঢাকা।
৫।ঈশ্বরদ্বী ইপিজেড, ঈশ্বরদ্বী, পাবনা।
৬।কর্ণফুলি ইপিজেড, উত্তর পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম ।
৭।মংলা ইপিজেড, মংলা, বাগেরহাট।
৮।উত্তরা ইপিজেড, সোনারায়, নীলফামারী
৯। সর্বশেষ ৯ম ইপিজেট পটুয়াখালী।

আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম ভর্তি পরীক্ষা : ২০২২-২৩ ( কলা-আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট) || ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় || 2023

A. সোনার বাংলা
B. বাংলামতি
C. ব্রি বঙ্গবন্ধু-১০০
D. ব্রি-৪৪

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

দুই হাজার তের সালে প্রথম ব্রি-৬২ নামে জিংক সমৃদ্ধ একটি নতুন ধানের জাত উদ্ভাবনের ঘোষণা দেন ধান গবেষণা ইন্সটিটিউটের বিজ্ঞানীরা। এরপর একে একে আসে ব্রি-৬৪, ব্রি-৭২, ব্রি-৭৪, ব্রি-৮৪ এবং ব্রি-১০০। দেশে এখন এই মোট ছয় জাতের জিংক সমৃদ্ধ ধানের উৎপাদন হচ্ছে।

প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-2022-(৩য় ধাপ-৪০২১) (03-06-2022)

A. রৌপ্যকে
B. কৃত্রিম স্বর্ণকে
C. গলদা চিংড়ি
D. ইলিশ মাছকে

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

রপ্তানি পণ্য হিসেবে চিংড়ির অপার সম্ভাবনা ও বহির্বিশ্বে ব্যাপক চাহিদার কারণে একে বাংলাদেশের ‘White Gold' বলা হয়। দেশের প্রথম চিংড়ি গবেষণা কেন্দ্রটি স্থাপিত হয় বাগেরহাটে ১৫ মার্চ ২০১১ সালে।

জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (NSI)।। ফিল্ড স্টাফ (16-06-2023)

A. কটন সিড
B. বিটি বেগুন
C. সুগার বিট
D. ডায়মন্ড আলু

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

# বাংলাদেশে ২০১৪ সালে প্রথম বিটি বেগুন চাষাবাদের মাধ্যমে জেনেটিক্যালি মোডিফাইড (জিএমও) খাদ্য উৎপাদনের যাত্রা শুরু হয়।

# বিটি বেগুন অধিক উৎপাদনশীল ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন হওয়ায় কৃষকের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পাওয়া যায়।

# বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য কিছু বেগুনের জাত: ইওরা, শুকতারা, তারাপুরী, নয়নতারা।

B Unit (Set code: L) 2021-22 || জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় || 2022

A. দিনাজপুরের শালবন
B. মধুপুর গড় এর বনভূমি
C. বান্দরবানের পাহাড়ী বনভূমি
D. খুলনার সুন্দরবন

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

সুন্দরবন স্থানীয়ভাবে বাদা বা , হুলোবন, শুলোবন, মাল, মহাল হিসেবে পরিচিত। বাদা মানে জোয়ার-ভাটা বয়ে যায় যে বনে।

৪৫ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (অনির্বাচিত প্রশ্নপত্র) সেট : (কীর্তনখোলা ২০২৩) || 2023

16 . অগ্নিশ্বর' কি ফসলের উন্নত জাত?

17 . আম উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান কত?

18 . উচ্চ ফলনশীল শস্য উৎপাদনে কোন প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়?

19 . কৃষক প্রজা পার্টি কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?

20 . কোন জেলায় সর্বাধিক ধান উৎপন্ন হয়?

21 . কোন জেলায় সবচেয়ে বেশী চা বাগান রয়েছে?

22 . কোন মাটিতে সমান পরিমাণে বালি, পলি ও কাদা থাকে?

23 . কোন শ্রেণির ভূমিতে ফসল জন্মায় না?

24 . চাঁপাইনবাবগঞ্জের ক্ষীরসাপাতি আমের অন্য নাম কোনটি?

25 . ডি-নাইন কোন ফসলের একটি জাতের নাম?

26 . দেশের কৃষিভিত্তিক ইপিজেড কোথায় অবস্থিত?

27 . নিচের কোনটি জিংক সমৃদ্ধ ধানের জাত?

28 . নিচের কোনটি বাংলাদেশের ‘হোয়াইট গোল্ড’ নামে পরিচিত?

29 . নিচের কোনটি বাংলাদেশের GMO হিসেবে সমালোচিত?

30 . নিম্নের কোন ধরণের বনে জোয়ার-ভাটার প্রভাব রয়েছে?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক