4966 . যেটি বেশি হলে প্রস্বেদন কম হয় -

A. সূর্যালোক
B. পত্ররন্ধ
C. আপেক্ষিক আর্দ্রতা
D. বৃষ্টিপাত

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

আপেক্ষিক আর্দ্রতা। প্রস্বেদন হল একটি শারীরতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে উদ্ভিদ তার পাতা থেকে জল বাষ্প আকারে বের করে দেয়। প্রস্বেদনের হার চারটি প্রধান কারণের উপর নির্ভর করে:

তাপমাত্রা: তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রস্বেদনের হার বৃদ্ধি পায়।
সূর্যালোক: সূর্যালোক প্রস্বেদনের হার বৃদ্ধি করে।
বাতাসের গতিবেগ: বাতাসের গতিবেগ বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রস্বেদনের হার বৃদ্ধি পায়।
আপেক্ষিক আর্দ্রতা: আপেক্ষিক আর্দ্রতা বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রস্বেদনের হার হ্রাস পায়।
আপেক্ষিক আর্দ্রতা হল বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণের সাথে বায়ু দ্বারা ধারণ করা যেতে পারে এমন জলীয় বাষ্পের পরিমাণের অনুপাত। আপেক্ষিক আর্দ্রতা 100% হলে, বাতাস তার সর্বাধিক জলীয় বাষ্প ধারণ করতে সক্ষম। আপেক্ষিক আর্দ্রতা বৃদ্ধির সাথে সাথে বাতাস আরও বেশি জলীয় বাষ্প ধারণ করতে সক্ষম হয়, যার ফলে পত্ররন্ধ্র বন্ধ হয়ে যায় এবং প্রস্বেদন হ্রাস পায়।

সুতরাং, আপেক্ষিক আর্দ্রতা বেশি হলে প্রস্বেদন কম হবে।

ক ইউনিট ২০০০-২০০১ || ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় || 2000

A. প্যাথজেনিক
B. ইনফেকশন
C. টক্সিন
D. জীবাণু

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

যেসব অণুজীব রোগ সৃষ্টি করে তাদের বলা হয় প্যাথজেনিক। অন্যদিকে ইনফেকশন হলো সংক্রমণ । টক্সিন হলো বিষাক্ত পদার্থ এবং জীবাণু হলো ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনুজীব (microbiologists ) যারা রোগ সৃষ্টি করতে ও পারে , না ও পারে।

৩৬ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (08-01-2016)

A. আইসোবার
B. আইসোটোপ
C. আইসোটোন
D. আইসোমার

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

আইসোটোপের ক্ষেত্রে এটমিক সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা ভিন্ন, আইসোবারের ক্ষেত্রে ভরসংখ্যা সমান কিন্তু এটমিক সংখ্যা ভিন্ন, আইসোটোনের ক্ষেত্রে এটমিক সংখ্যা ভিন্ন কিন্তু নিউট্রন সংখ্যা সমান এবং আইসোমারের ক্ষেত্রে নিউক্লিয়াসের পারমাণবিক সংক্যা ও ভরসংখ্যা সমান , কিন্তু শক্তি অবস্থা ভিন্ন।

২১ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (24-12-1999)

A. হাইড্রোফিলিক
B. গ্রাম নেগেটিভ
C. ইন্টারফেরন
D. গ্রাম পজিটিভ

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

যেসব ব্যাকটেরিয়া রঞ্জকে রঞ্জিত হয় এবং তা ধরে রাখতে পারে তাদেরকে বলে গ্রাম পজিটিভ। গ্রাম পজিটিভ ব্যাকটেরিয়ার কোষ প্রাচীরের মধ্যে একটি ঘন পাতলা স্তর থাকে যাকে পেপটিডোগ্লাইকান বলে। এই পেপটিডোগ্লাইকান স্তর রঞ্জককে ধরে রাখতে সাহায্য করে।

A ইউনিট : 2016-2017 || জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় || 2016

A. শিরা
B. ধমনী
C. হৃৎপিন্ড
D. কৈশিক জালিকা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

যেসব রক্তনালীর মাধ্যমে রক্ত হৃৎপিণ্ড থেকে দেহের বিভিন্ন অংশে বাহিত হয়, তাদেরকে ধমনী বলে। যেসব রক্তনারীর মাধ্যমে কার্বন ডাই –অক্সাইডযুক্ত রক্ত দেহের বিভিন্ন অঙ্গ থেকে হৃৎপিণ্ডে বহন করে নিয়ে, আসে তাদেরকে শিরা বলে। পেশি তন্তুতে চুলের মতো অতিসূক্ষ্ম রক্তনালি দেখা যায় যেগুলোকে কৈশিক জালিকা বলে।

তবে কৌশিক ধমনী কার্বন ডাই অক্সাইড যুক্ত রক্ত পরিবহন করে।

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড ।। সহকারী এনফোর্সমেন্ট কো- অর্ডিনেটর (22-11-2019)

A. Syphilis
B. UTI
C. Diabetes
D. ক্যান্সার

View Answer	Favorite Question

Answer: Option A

Explanation:

বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন || নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর || মিডওয়াইফ (10-06-2024)

A. মালপিজিয়ান নালিকা
B. ওমাটিডিয়াম
C. ক্রুপ
D. ম্যান্ডিবল

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

4973 . রংধনু সৃষ্টির ক্ষেত্রে পানির কণাগুলো কী হিসাবে কাজ করে?

A. লেন্স
B. দর্পণ
C. প্রিজম
D. আতশী কাঁচ

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

F ইউনিট : 2017-2018 || রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় || 2017

A. দর্পণের কাজ করে
B. আতষীকাচের কাজ করে
C. লেন্সের কাজ করে
D. প্রিজমের কাজ করে

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

ব্যাখ্যাঃ দুইটি হেলানো সমতল পৃষ্ঠ দ্বারা সীমাবদ্ধ প্রতিসারক মাধ্যমকে প্রিজম বলা হয়। প্রিজমের মধ্যে দিয়ে আলোর প্রতিসরণের ফলে সাদা রঙের আলো সাতটি মূল রঙের আলোতে বিশ্লিষ্ট হয়। রঙধনু একটি আলোকীয় ঘটনা। এক পশলা বৃষ্টির পর আবার যখন সূর্য ওঠে তখন কখনও কখনও সুর্যের বিপরীত দিকে আকাশে উজ্জ্বল রঙের অর্ধবৃত্ত দেখা যায়, একে বলা হয় রঙধনু বা রামধনু। রঙধনুতে সাতটি রঙ থাকে। বৃষ্টির কণায় সূর্যের আলোর প্রতিসরণ থেকে রঙধনু উৎপত্তি। এক্ষেত্রে বৃষ্টির পানির কণাগুলো প্রিজমের কাজ করে।

সকালে রঙধনু পশ্চিমাকাশে ও বিকালে রংধনু পূর্ব আকাশে দেখা যায়

১১ তম বিসিএস প্রিলিমিনারি টেস্ট (1990-1991)

A. দর্পনের কাজ করে
B. প্রতিফলনের কাজ করে
C. প্রিজমের কাজ করে
D. লেন্সের কাজ করে

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

প্রিজমের সাদা আলো পতিত হলে তা সাতটি বর্ণে বিশ্লিষ্ট হয়।

এটাই আলোর বিচ্ছুরণ।

বৃষ্টির ফোটায় সূর্যের আলো পড়লে, বৃষ্টির ফোঁটা ও প্রিজমের ন্যায় কাজ করে।

সঠিক উত্তর - প্রিজমের কাজ করে।

পাসপোর্ট অ্যান্ড ইমিগ্রেশন অধিদপ্তর || সহকারী পরিচালক (11-04-2003)

A. লেন্সের
B. আতশী কাচের
C. প্রিজমের
D. দর্পণের

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

বৃষ্টি শেষে বাতাসে যে পানির কণা ভাসমান থাকে তা অনেকটা প্রিজমের মতো কাজ করে সূর্যের আলোকে বিভাজিত করে। যখন প্রিজমের মতো আচরণ করে পানির কণাগুলো সূর্যের সাদা আলোকে সাতটি আলাদা আলোতে ভাগ করে তখন তা আমাদের চোখে রংধনু হিসেবে ধরা দেয়। তবে বৃষ্টির পরপর আকাশে থাকা জলকণা যে রংধনু সৃষ্টি করবেই তার কোন নিশ্চয়তা নেই। সকালে পশ্চিমাকাশে ও বিকালে পূর্বাকাশে রংধনুর দেখা পাওয়া যায়।

প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-2012-(ডালিয়া-03) (11-10-2012)

A. আকাশে মেঘ
B. বৃষ্টি
C. বাতাসে ধুলিকণা
D. ঠান্ডা আবহাওয়া

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

রংধনু বা রামধনু বা ইন্দ্রধনু হল একটি দৃশ্যমান ধনুকাকৃতি আলোর রেখা যা বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত জলকণায় সূর্যালোকের প্রতিফলন এবং প্রতিসরণের ফলে ঘটিত হয়। সাধারণত বৃষ্টির পর আকাশে সূর্যের বিপরীত দিকে রামধনু দেখা যায়।

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় || গুপ্ত সংকেত পরিদপ্তর || সাইফার অফিসার (28-04-2005)

A. হলুদ
B. নীল
C. লাল
D. সবুজ

View Answer	Favorite Question

Answer: Option D

Explanation:

রংধনুর সাতটি রঙের মধ্যে মধ্যম রঙ হলো সবুজ।

রংধনুর সাতটি রং কে সংক্ষেপে বেনীআসহকলা বলে। যেমন: বেগুনি, নীল, আসমানী, সবুজ, হলুদ, কমলা, লাল। এই সাতটি রং এরমধ্যে মধ্যম রঙ হলো সবুজ।

প্রাক-প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-2014-(ডেলটা-04) (18-04-2014)

A. ছত্রাক
B. সিলেগাসনি
C. ব্যাকটেরিয়া
D. ভাইরাস

View Answer	Favorite Question

Answer: Option C

Explanation:

রক্ত আমাশয়ের প্রধান কারণ হলো এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া যার নাম শিগেলা। এই শিগেলা নামক ব্যাকটেরিয়াও দূষিত খাবার বা পানির মাধ্যমে পরিবাহিত হয়। রক্ত আমাশয়ের লক্ষণ হলো - পেটে তীব্র মোচড় দিয়ে ব্যথা হওয়া, অল্প অল্প করে বার বার পায়খানা, পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়া এবং মলস্বারে তীব্র ব্যথা হওয়া।

মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক-এর অধীন অডিটর-৩০.১২.২০১১

A. আবরনী কলা
B. যোজক কলা
C. স্নায়ু কলা
D. পেশি কলা

View Answer	Favorite Question

Answer: Option B

Explanation:

রক্ত হল এক ধরনের যোজক কলা। যোজক কলা হল এক ধরনের কলা যা শরীরের বিভিন্ন অংশকে সংযুক্ত করে এবং সমর্থন করে। এটি দেহের বিভিন্ন অঙ্গ এবং টিস্যুগুলির মধ্যে যোগাযোগও প্রদান করে। রক্ত হল একটি তরল যোজক কলা যা শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন, পুষ্টি, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পদার্থ পরিবহন করে। এটি বর্জ্য পদার্থগুলিকেও অপসারণ করতে সাহায্য করে।

A ইউনিট : 2005-2006 || জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় || 2005

4966 . যেটি বেশি হলে প্রস্বেদন কম হয় -

4967 . যেসব অণুজীব রোগ সৃষ্টি করে তাদের বলা হয় ---

4968 . যেসব নিউক্লিয়াসের প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভরসংখ্যা সমান নয়, তাদের বলা হয় ----

4969 . যেসব ব্যাকটেরিয়া রঞ্জকে রঞ্জিত হয় এবং তা ধরে রাখতে পারে তাদেরকে বলে-

4970 . যেসব রক্তনালীর মাধ্যমে রক্ত হৃৎপিন্ড থেকে দেহের বিভিন্ন অংশে বাহিত হয়, তাকে বলে -

4971 . যৌনরোগ কোনটি?

4972 . র‍্যাবডোম কোন অঙ্গের অংশ ?

4973 . রংধনু সৃষ্টির ক্ষেত্রে পানির কণাগুলো কী হিসাবে কাজ করে?

4974 . রংধনু সৃষ্টির বেলায় পানির কণাগুলো ----

4975 . রংধনু সৃষ্টির বেলায় পানির কণাগুলো :

4976 . রংধনু সৃষ্টির সময় পানির কণাগুলো কিসের কাজ করে?

4977 . রংধনুর জন্য দরকার -

4978 . রংধনুর সাতটি রঙের মধ্যে মধ্যম রঙ কোনটি?

4979 . রক্ত আমাশয়ের জীবাণুর নাম-

4980 . রক্ত এক প্রকার-

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক