11206 . 'তার মঙ্গল হোক'- এটি কোন ধরনের বাক্য?

A. নেতিবাচক
B. অনুজ্ঞাবাচক
C. বিবৃতিবাচক
D. প্রশ্নবাচক

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

'তার মঙ্গল হোক'—এই বাক্যটি একটি অনুজ্ঞাবাচক বাক্য। এটি কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর প্রতি শুভকামনা, আশীর্বাদ বা প্রার্থনা প্রকাশ করে, যা অনুজ্ঞাবাচক বাক্যের একটি বিশেষ রূপ।
অনুজ্ঞাবাচক বাক্য কী?
যে বাক্য দ্বারা কোনো অনুরোধ, আদেশ, অনুমতি বা প্রার্থনা বোঝানো হয়, তাকে অনুজ্ঞাবাচক বাক্য বলে।
কেন এটি অনুজ্ঞাবাচক বাক্য?

'হোক' শব্দটি এখানে একটি প্রার্থনা বা শুভকামনার ভাব প্রকাশ করছে।
এই বাক্যটি কাউকে মঙ্গল কামনা করার জন্য বলা হয়, যা একটি অনুজ্ঞার (আদেশ, অনুরোধ, প্রার্থনা) উদাহরণ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. তৎসম শব্দ
B. দেশী শব্দ
C. তদ্ভব শব্দ
D. কোনোটিই নয়

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

'চাঁদ' একটি তদ্ভব শব্দ। তদ্ভব শব্দ হলো সেই শব্দ যা সংস্কৃত ভাষা থেকে উদ্ভূত হয়ে প্রাকৃত ভাষার মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। 'চাঁদ' শব্দটি সংস্কৃত 'চন্দ্র' থেকে এসেছে, যা বিবর্তনের ধারায় পরিবর্তিত হয়ে বাংলাতে 'চাঁদ' রূপে ব্যবহৃত হচ্ছে।
বিস্তারিত:

তদ্ভব শব্দ: যেসব শব্দের মূল সংস্কৃত ভাষায়, কিন্তু ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তনের ধারায় প্রাকৃতের মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা ভাষায় স্থান করে নিয়েছে, সেগুলোকে তদ্ভব শব্দ বলে।
উদাহরণ: 'চাঁদ' শব্দটি সংস্কৃত 'চন্দ্র' থেকে এসেছে, যা প্রাকৃতের মধ্য দিয়ে পরিবর্তিত হয়ে বাংলা 'চাঁদ' শব্দে পরিণত হয়েছে। একইভাবে, 'হাত', 'কান', 'মাথা' শব্দগুলোও তদ্ভব শব্দের উদাহরণ।
তৎসম শব্দ থেকে পার্থক্য: তৎসম শব্দ হলো সেগুলো, যা সংস্কৃত ভাষা থেকে কোনো পরিবর্তন ছাড়াই সরাসরি বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত হয়। যেমন - 'অন্ন', 'গৃহ', 'ধর্ম'। 'চাঁদ' শব্দটি সরাসরি তৎসম নয়, বরং পরিবর্তিত রূপে ব্যবহৃত হওয়ায় এটি তদ্ভব শব্দের অন্তর্ভুক্ত।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. উপসর্গ
B. প্রত্যয়
C. ধাতু
D. বলক

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

এখানে 'থেকে' শব্দের সাথে যুক্ত 'ই' এর ব্যাকরণিক পরিচয় বলক। এটি একটি বিশেষ ধরনের শব্দীয় অংশ যা মূল শব্দের অর্থ বা গঠন পরিবর্তন করে না, বরং তাৎক্ষণিক বা সরস বক্তব্য তৈরি করতে প্রয়োগ করা হয়।

যেমন, 'থেকেই' বলতে আমরা বুঝতে পারি যে 'থেকে' শব্দটি একটি স্থানের বা সময়ের নির্দেশনা দিচ্ছে এবং 'ই' যুক্ত হবার ফলে একটি সংযুক্তি বা শ্রুতিতে বিশেষত্ব যুক্ত হয়েছে।

এর মানে, 'বলক' এখানে ব্যবহৃত হয়েছে কারণ এটি মূল শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে একটি নতুন অর্থ তৈরি করে কিন্তু বাক্যের মূল বক্তব্যকে পরিবর্তন করে না।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. তিনি কথা না শুনে ঘুমাতে পারলেন না
B. তিনি কথা না শুনে ঘুমাতে পারলেন
C. তিনি জেগে রইলেন কথা না শুনে
D. তিনি কথা শুনে জেগে রইলেন

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

'তিনি কথা শুনে ঘুমাতে পারলেন না' বাক্যটির ইতিবাচক রূপ হলো 'তিনি কথা শুনে জেগে রইলেন'। এই রূপান্তরে 'ঘুমাতে পারলেন না' (নেতিবাচক) অংশটিকে 'জেগে রইলেন' (ইতিবাচক) দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, যা মূল অর্থের পরিবর্তন না করেই বাক্যের নেতিবাচকতাকে দূর করে।

মূল বাক্য (নেতিবাচক): তিনি কথা শুনে ঘুমাতে পারলেন না।
ইতিবাচক রূপ: তিনি কথা শুনে জেগে রইলেন।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ক্রন্দন > কাঁদা
B. অঞ্চল > আঁচল
C. সংগীত > গীতিকা
D. দন্ত> দাঁত

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

"সংগীত" থেকে "গীতিকা" ধ্বনি পরিবর্তনটি যথাযথ নয়, কারণ এটি একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন শব্দে পরিবর্তিত হয়েছে, যেখানে "ক্রন্দন > কাঁদা", "অঞ্চল > আঁচল" এবং "দন্ত > দাঁত" হলো ধ্বনির যথোপযুক্ত পরিবর্তন।

সংগীত > গীতিকা: এটি একটি যথাযথ ধ্বনি পরিবর্তন নয়। "সংগীত" শব্দের সাথে "গীতিকা" শব্দের সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই এবং এটি একটি ভিন্ন শব্দ।
ক্রন্দন > কাঁদা: এখানে 'অ'-এর জায়গায় 'আ'-এর আগমন ঘটেছে, যা একটি স্বাভাবিক স্বরভক্তি পরিবর্তনের উদাহরণ।
অঞ্চল > আঁচল: এখানে 'অ'-এর জায়গায় 'আ'-এর আগমন ঘটেছে, যা একটি স্বরভক্তি পরিবর্তনের উদাহরণ।
দন্ত > দাঁত: এখানে 'অ'-এর জায়গায় 'আ'-এর আগমন ঘটেছে, যা একটি স্বরভক্তি পরিবর্তনের উদাহরণ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. জোর
B. ঊর্ধ্ব
C. আড়াল
D. গতি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

'উৎক্ষেপণ' শব্দের 'উৎ' উপসর্গ 'ঊর্ধ্ব' অর্থ ধারণ করে। এর মাধ্যমে উপরের দিকে কিছু ছোড়া বা নিক্ষেপ করা বোঝানো হয়, যেমন ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ।

উপসর্গ: উৎ
অর্থ: ঊর্ধ্ব
উদাহরণ: 'উৎক্ষেপণ' (ঊর্ধ্ব থেকে নিক্ষেপ করা, যেমন একটি ক্ষেপণাস্ত্র)

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. বানান ও প্রত্যয়ের
B. অর্থ ও বচনের
C. অর্থ ও প্রত্যয়ের
D. বানান ও বচনের

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

উত্তরটি সঠিক কারণ প্রশ্নে উল্লেখ করা বাক্যের মধ্যে বানান ও বচনের কিছু ত্রুটি আছে।

বানান: কিছু শব্দের বানান সঠিক নয়। উদাহরণস্বরূপ, 'স্বীকার' শব্দটির বানান হওয়া উচিত 'স্বীকার' কিন্তু প্রাসঙ্গিক শব্দের ব্যবহার এবং লেখার ধরনকে দেখে এ ধরনের বানান ভুল থাকতে পারে।
বচন: 'অনেক ব্যক্তিরা' কথায় 'ব্যক্তিরাই' ব্যবহার করা হয়েছে, যা বাক্যের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী সঠিক নয়। এটি 'ব্যক্তিরা' হওয়া উচিত।

অতএব, বলা হচ্ছে যে এখানে বানান ও বচনের ত্রুটি রয়েছে, এবং এটি সঠিক উত্তর হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ইংরেজি শব্দের বাংলা রূপান্তর
B. বিদেশি শব্দের অনুবাদ
C. বিষয়গত সুনির্দিষ্ট অর্থবোধক শব্দ
D. ব্যবহারিক প্রয়োজনে নবনির্মিত শব্দ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

পরিভাষিক শব্দ বলতে বিষয়গত সুনির্দিষ্ট অর্থবোধক শব্দ বোঝায়, যা একটি বিশেষ ক্ষেত্র বা বিষয়ের জন্য নির্দিষ্ট অর্থ বহন করে। এটি সাধারণ ভাষার শব্দ থেকে আলাদা এবং জ্ঞানবিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় ব্যবহারের জন্য তৈরি করা হয়, যার ফলে বিদেশি শব্দের সরাসরি অনুবাদ বা সাধারণ বাংলা রূপান্তর না হয়েও একটি নির্দিষ্ট ধারণা প্রকাশ পায়।

বিষয়গত সুনির্দিষ্ট অর্থবোধক শব্দ: এটিই সঠিক উত্তর, কারণ পরিভাষাগুলো বিশেষ কোনো বিষয় বা ক্ষেত্রের জন্য সুনির্দিষ্ট এবং বিশেষ অর্থ বহন করে।
ইংরেজি শব্দের বাংলা রূপান্তর: এটি পরিভাষার একটি অংশ মাত্র। অনেক পরিভাষা সরাসরি ইংরেজি থেকে নেওয়া হয় না, বরং নিজস্ব ভাষা থেকে তৈরি করা হয়।
বিদেশি শব্দের অনুবাদ: যদিও অনেক পরিভাষা বিদেশি শব্দের অনুবাদ, কিন্তু সব পরিভাষা সরাসরি অনুবাদ নয়। অনেক সময়, নতুন শব্দ তৈরি করা হয় যা সম্পূর্ণ নতুন অর্থ বহন করে।
ব্যবহারিক প্রয়োজনে নবনির্মিত শব্দ: এটিও পরিভাষার একটি অংশ। যখন কোনো নতুন ধারণার জন্য উপযুক্ত শব্দ পাওয়া যায় না, তখন পরিভাষা তৈরি করা হয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. বানর
B. সিংহ
C. পশু
D. বন

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

'মৃগয়া' শব্দের 'মৃগ' বলতে পশু বোঝানো হয়, বিশেষ করে বন্য পশুকে।
তাই সঠিক উত্তর হল : পশু।

মৃগ শব্দের আক্ষরিক অর্থ পশু, তবে সাধারণত এটি বন্য পশুকে নির্দেশ করে যেমন হরিণ বা অন্যান্য বন্য প্রাণী।
মৃগয়া শব্দের অর্থ হল পশু শিকার করা বা বন্য পশুপাখি হনন করা।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. নীরব
B. উজ্জ্বল
C. মানোত্তীর্ণ
D. সংগ্রাম

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

বিসর্গসন্ধির মাধ্যমে গঠিত শব্দটি হল নিরব। এর দুটি অংশ হল 'নিঃ' এবং 'অব'।

নিরব: নিঃ + অব
উজ্জ্বল: (উद् + জ্বল) এখানে ব্যঞ্জনসন্ধি।
মানোত্তীর্ণ: (মান + উত্তীর্ণ) এখানে স্বরসন্ধি।
সংগ্রাম: (সম্ + গ্রাম) এখানে ব্যঞ্জনসন্ধি।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. অক্ষর
B. রূপমূল
C. শব্দ
D. বর্গ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

ভাষার অর্থযুক্ত ক্ষুদ্রতম একক হলো রূপমূল। রূপমূল হলো ভাষার ক্ষুদ্রতম একক যা অর্থ বহন করে, যেমন "খাওয়া" বা "জল"।

রূপমূল: ভাষার ক্ষুদ্রতম অর্থপূর্ণ একক।
অক্ষর: শব্দের ক্ষুদ্রতম অংশ।
ধ্বনি: ভাষার সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম একক, যা উচ্চারিত হয়। এর কোনো অর্থ থাকে না, কিন্তু এটি অর্থ বহনকারী শব্দের ভিত্তি।
শব্দ: অর্থযুক্ত একাধিক ধ্বনি বা রূপমূলের সমষ্টি।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. লেখার ধরনে
B. উচ্চারনের বিশিষ্টতায়
C. সংখ্যাগত পরিমানে
D. ইন্দ্রিয় গ্রাহ্যে

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

ধ্বনি ও বর্ণের মধ্যে মূল পার্থক্য হলো ইন্দ্রিয় গ্রাহ্যে। ধ্বনি হলো যা বাগযন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারিত হয় এবং কান দিয়ে শোনা যায় (শ্রুতিগ্রাহ্য), আর বর্ণ হলো সেই ধ্বনির লিখিত প্রতীক চিহ্ন যা চোখ দিয়ে দেখা যায় (দৃষ্টিগ্রাহ্য)।

ধ্বনি: উচ্চারিত হয়, শ্রুতিগ্রাহ্য, যা মুখের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে। যেমন – 'ক' উচ্চারণ করা।
বর্ণ: ধ্বনির লিখিত চিহ্ন, যা চোখে দেখা যায়। যেমন – 'ক' বর্ণটি লেখা।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. স্বীয়-এর অধীন
B. সত্ত্বার অধীন
C. স্ব-এর অধীন
D. স্বত্তের-অধীন

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

'স্বাধীন' শব্দের সঠিক ব্যাসবাক্য হলো 'স্ব-এর অধীন'। এটি একটি বহুপদী সমাস, যেখানে 'স্ব' (নিজের) শব্দের সাথে 'অধীন' শব্দটি যুক্ত হয়ে 'স্বাধীন' শব্দটি গঠিত হয়েছে।
সঠিক উত্তর: স্ব-এর অধীন
ব্যাখ্যা:

"স্ব" মানে হলো 'নিজের' বা 'নিজস্ব'।
'অধীন' মানে হলো 'কর্তৃত্বের অধীনে'।
সুতরাং, 'স্বাধীন' বলতে বোঝায় 'যে নিজের অধীন' বা 'যে কারো অধীন নয়'।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. বোতাম, ব্রত, ব্যথা
B. জ্ঞান, জ্যেষ্ঠ, জ্যোতি
C. কানন, কালান্তর, কাঁকন
D. ধ্বনি, স্বাদিত, ষষ্ঠ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

আভিধানিক ক্রম অনুযায়ী শব্দগুচ্ছ সাজানোর অর্থ হলো বাংলা বর্ণমালা অনুযায়ী শব্দগুলোকে একটি নির্দিষ্ট ক্রমে সাজানো, যেখানে প্রতিটি শব্দের প্রথম অক্ষরকে বিবেচনা করে তাদের ক্রম নির্ধারণ করা হয়। যেমন, 'বোতাম', 'ব্রত', 'ব্যথা' শব্দগুলো আভিধানিক ক্রমে সঠিক, কারণ এরা সবাই 'ব' দিয়ে শুরু হয় এবং এরপর তাদের পরের অক্ষর অনুযায়ী সাজানো হয়েছে।

নিয়ম:

প্রথম অক্ষর: প্রতিটি শব্দের প্রথম অক্ষরটি দেখুন। তারপর সেই অক্ষরটি বাংলা বর্ণমালার কোন ক্রমে আছে তা অনুযায়ী সাজান। যেমন, 'ক' আগে আসে, তার পরে 'খ', এবং এভাবে এগিয়ে চলে।
একই প্রথম অক্ষর: যদি একাধিক শব্দের প্রথম অক্ষর একই হয়, তবে দ্বিতীয় অক্ষরটি দেখুন। যে শব্দের দ্বিতীয় অক্ষরটি বর্ণমালায় আগে আসে, সেটি আগে বসবে।
যুক্তবর্ণ ও অন্যান্য চিহ্ন: চন্দ্রবিন্দু, বিসর্গ, র-ফলা এবং যুক্তবর্ণের মতো বিষয়গুলো শব্দগুলোর ক্রম নির্ধারণে প্রভাব ফেলতে পারে, তাই এগুলোকেও বর্ণক্রম অনুযায়ী বিবেচনা করতে হবে।
উদাহরণ:
সঠিক ক্রম: 'বোতাম', 'ব্রত', 'ব্যথা' (কারণ এরা সবাই 'ব' দিয়ে শুরু এবং এদের পরের অক্ষর অনুযায়ী সাজানো)।
ভুল ক্রম: 'আশা', 'আলো', 'আসমান' (কারণ 'আশা'-এর পরে 'আ', কিন্তু 'আলো' এবং 'আসমান' একই অক্ষর দিয়ে শুরু হওয়া সত্ত্বেও তাদের ক্রম সঠিক নয়)।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. মূল্যবৃদ্ধি
B. অস্থিরতা
C. বিপ্লব
D. অভ্যুত্থান

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

"Uprising" শব্দের বাংলা পরিভাষা হলো অভ্যুত্থান, বিদ্রোহ,বা উত্থান। এই শব্দগুলো ক্ষমতাশালী বা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে সংগঠিত বিরোধিতা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।

বিদ্রোহ: সবচেয়ে সাধারণ প্রতিশব্দ, যা একটি সক্রিয় এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ বোঝায়।
অভ্যুত্থান: এটিও বিদ্রোহের একটি প্রতিশব্দ, যা প্রায়শই একটি আকস্মিক এবং শক্তিশালী গণ-জাগরণকে নির্দেশ করে।
উত্থান: এই শব্দটি কোনো কিছুর সূচনা বা জাগরণ বোঝায় এবং এটিও uprising-এর একটি প্রতিশব্দ।
বিপ্লব: এটি একটি আরও বিস্তৃত এবং প্রায়শই রাজনৈতিক বা সামাজিক পরিবর্তনকে বোঝায়, যা একটি uprising-এর ফলাফল হতে পারে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

11206 . 'তার মঙ্গল হোক'- এটি কোন ধরনের বাক্য?

11207 . 'চাঁদ' কোন প্রকার শব্দ?

11208 . 'পরিবার থেকেই শিক্ষার শুরু'-এখানে 'থেকে' শব্দের সাথে যুক্ত 'ই'-এর ব্যাকরণিক পরিচয় কী?

11209 . 'তিনি কথা শুনে ঘুমাতে পারলেন না'- বাক্যটির অস্তিবাচক রূপ কী হবে?

11210 . কোন্‌ ধ্বনি পরিবর্তনটি যথাযথ নয়?

11211 . ' উৎক্ষেপণ' শব্দের 'উৎ' উপসর্গ কোন্ অর্থ ধারণ করছে?

11212 . 'সত্যকে স্বীকার করতে অনেক ব্যক্তিরাই চায়না।'-এখানে ভুল ঘটেছে-

11213 . পরিভাষিক শব্দ বলতে বুঝায়-

11214 . 'মৃগয়া' শব্দের মৃগ বলতে কি বোঝানো হয়?

11215 . কোন্ শব্দটি বিসর্গসন্ধির মাধ্যমে গঠিত?

11216 . ভাষার অর্থযুক্ত ক্ষুদ্রতম একক কোনটি?

11217 . ধ্বনি ও বর্ণের পার্থক্য কোথায়?

11218 . 'স্বাধীন' শব্দের ব্যাসবাক্য কোনটি?

11219 . আভিধানিক ক্রম অনুযায়ী সাজানো শব্দগুচ্ছ -

11220 . Uprising শব্দের বাংলা পরিভাষা –

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক