196 . খাবার লবণের রাসায়নিক সংকেত নিচের কোনটি?

A. $N a O H$
B. $N a C l$
C. $N a C l_{2}$
D. $K C l$

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ভূ-কেন্দ্রে
B. ভূ-পৃষ্ঠের উপরে
C. ভূ -পৃষ্ঠে
D. মাটির নিচে

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

Correct Answer: Option A
মুক্তভাবে পড়ন্ত বস্তুর বেগ বৃদ্ধির হারকে অভিকর্ষজ ত্বরণ বলে। ভূপৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান সর্বোচ্চ। ভূপৃষ্ঠ থেকে যতই উপরে বা নিচে যাওয়া যায় ততই g এর মান কমতে থাকে। চন্দ্রপৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ পৃথিবীর ১/৬ অংশ। সুতরাং কোনাে বস্তুর ওজন সেখানে হবে পৃথিবীর ছয়ভাগের এক ভাগ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

198 . আইলেট অব ল্যাংগারহ্যান্সের কোন কোষ ইনসুলিন হরমোন নিঃসৃত করে?

A. আলফা কোষ
B. বিটা কোষ
C. ডেলটা কোষ
D. কোনটিই নয়

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

আইলেট অব ল্যাংগারহ্যান্সের বিটা কোষ (β কোষ) ইনসুলিন হরমোন নিঃসরণ করে। এই কোষগুলো অগ্ন্যাশয়ের অন্তঃক্ষরা অংশে অবস্থিত এবং রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে গেলে ইনসুলিন নিঃসরণ করে, যা গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

বিস্তারিত:

বিটা কোষ (β কোষ): আইলেট অব ল্যাংগারহ্যান্সের এই বিশেষ কোষগুলো ইনসুলিন তৈরি ও নিঃসরণের জন্য দায়ী।
উদ্দীপক: যখন রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায় (যেমন খাবার খাওয়ার পর), তখন বিটা কোষগুলো ইনসুলিন নিঃসরণ করে এই অতিরিক্ত গ্লুকোজকে নিয়ন্ত্রণ করতে।
কাজ: ইনসুলিন রক্ত থেকে কোষে গ্লুকোজ প্রবেশে সাহায্য করে, যার ফলে রক্তের শর্করার মাত্রা স্বাভাবিক থাকে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

199 . কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্যের পরিপাকে কোন এনজাইম অংশ নেয়?

A. অ্যামাইলেজ
B. পেপসিনোজেন
C. ট্রিপসিন
D. কার্বক্সিপেপটাইডেজ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

কার্বোহাইড্রেট পরিপাকে অ্যামাইলেজ (বা টায়ালিন), মল্টেজ, সুক্রেজ, এবং ল্যাকটেজ নামক এনজাইমগুলো অংশ নেয়। লালারসে থাকা টায়ালিন (যা এক ধরনের অ্যামাইলেজ) এবং অগ্ন্যাশয় থেকে নিঃসৃত অ্যামাইলেজ জটিল কার্বোহাইড্রেটকে ভেঙে সরল শর্করায় পরিণত করে। এরপর ক্ষুদ্রান্ত্রে মল্টেজ, সুক্রেজ ও ল্যাকটেজ মতো এনজাইমগুলো এই সরল শর্করাগুলোকে গ্লুকোজ নামক আরও সরল এককে ভেঙে দেয়, যা শরীর গ্রহণ করতে পারে।

এনজাইমগুলো ও তাদের কাজ:

টায়ালিন (Amylase): লালাগ্রন্থি থেকে নিঃসৃত এই এনজাইম মুখগহ্বরে স্টার্চকে ম্যাল্টোজ ও ম্যালটোট্রায়োজে রূপান্তরিত করে পরিপাক শুরু করে।
অ্যামাইলেজ: অগ্ন্যাশয় রস থেকেও অ্যামাইলেজ নিঃসৃত হয়। এটি জটিল শর্করাকে ভেঙে ম্যালটোজ এবং ম্যালটোট্রায়োজে পরিণত করে।
মল্টেজ: ম্যাল্টোজকে ভেঙে গ্লুকোজে পরিণত করে।
সুক্রেজ: সুক্রোজকে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজে পরিণত করে।
ল্যাকটেজ: ল্যাকটোজ (দুধের শর্করা) কে গ্লুকোজ ও গ্যাল্যাকটোজ-এ পরিণত করে।

এই এনজাইমগুলোর মিলিত ক্রিয়ার ফলে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য দেহের গ্রহণীয় সরল শর্করা, যেমন গ্লুকোজে রূপান্তরিত হয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

200 . নিম্নের কোন গ্রন্থিটি মানুষের পরিপাকের সাথে সম্পর্কিত?

A. পিটুইটারি
B. থাইমাস
C. গ্যাস্ট্রিক গ্রন্থি
D. ডিম্বাশয়

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

মানুষের পরিপাকের সাথে সম্পর্কিত প্রধান গ্রন্থিগুলি হলো লালাগ্রন্থি, যকৃৎ, অগ্ন্যাশয়, এবং গ্যাস্ট্রিক গ্রন্থি। এই গ্রন্থিগুলো খাদ্য পরিপাকে সহায়তা করে এমন এনজাইম ও রস নিঃসরণ করে, যা খাদ্যকে ভেঙে সরল উপাদানে পরিণত করে।

পরিপাকের সাথে সম্পর্কিত প্রধান গ্রন্থিগুলি:

লালাগ্রন্থি (Salivary Gland): মুখগহ্বরে থাকা এই গ্রন্থি লালা নিঃসরণ করে, যা খাদ্যের স্টার্চকে ভাঙতে সাহায্য করে।
যকৃৎ (Liver): যকৃৎ পিত্তরস তৈরি করে, যা খাদ্য পরিপাকে সহায়তা করে।
অগ্ন্যাশয় (Pancreas): অগ্ন্যাশয় বিভিন্ন ধরনের এনজাইম (যেমন- লাইপেজ) নিঃসরণ করে, যা স্নেহ জাতীয় খাদ্য হজমে সাহায্য করে।
গ্যাস্ট্রিক গ্রন্থি (Gastric Gland): পাকস্থলীর প্রাচীরে থাকা এই গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত গ্যাস্ট্রিক রস খাদ্যের পরিপাকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আন্ত্রিক গ্রন্থি (Intestinal Gland): ক্ষুদ্রান্ত্র ও বৃহদন্ত্রে থাকা এই গ্রন্থিগুলোও খাদ্য পরিপাকে সহায়তা করে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

201 . কোনটি মানুষের পৌষ্টিক নালীর অংশ নয়?

A. দাঁত
B. ক্ষুদ্রান্ত
C. পাকস্থলী
D. নাসারন্ধ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

মানুষের পৌষ্টিকনালির অংশ নয় এমন একটি উদাহরণ হতে পারে নাসারন্ধ্র। মানুষের পৌষ্টিকনালি মুখগহ্বর থেকে শুরু হয়ে বৃহদন্ত্র পর্যন্ত বিস্তৃত, যেখানে খাদ্য পরিপাক হয়। নাসারন্ধ্র শ্বাসতন্ত্রের অংশ এবং শ্বাস-প্রশ্বাসে সাহায্য করে, পরিপাক প্রক্রিয়ায় এর কোনো ভূমিকা নেই।

পৌষ্টিকনালির অংশগুলো হলো:

মুখগহ্বর: (Mouth)
গলবিল: (Pharynx)
অন্ননালী: (Esophagus/Gullet)
পাকস্থলী: (Stomach)
ক্ষুদ্রান্ত্র: (Small intestine)
বৃহদন্ত্র: (Large intestine)
মলাশয়: (Rectum)
পায়ু: (Anus)

নাসারন্ধ্র পৌষ্টিকনালির অংশ নয়, কারণ:

এটি শ্বাসতন্ত্রের মাধ্যমে বায়ুর প্রবেশ ও নির্গমনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
পরিপাক প্রক্রিয়ার সাথে এর কোনো সরাসরি সংযোগ নেই।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

202 . মূত্রথলির এর ধারন ক্ষমতা কত?

A. ২ লিটার
B. ১ লিটার
C. ২৫০ মিলি.
D. ৪৫০মিলি.

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

-মূত্রথলির ধারণ ক্ষমতা-৪৫০ মিলি
-মূত্র তৈরি হয় প্রতিদিন- ১.৫ লিটার
-প্রতি মিনিটে-১ ঘন সে.মি
মূত্রে: পানির পরিমান-৯৫%
pH-৬
রং-খড় রং (ইউরোক্রোম থাকায়)

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

203 . মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে উত্তর ভারত মহাসাগরের উত্তর উপকূল বরাবর যে স্রোত প্রবাহিত হয় তার নাম-

A. মোজাম্বিক স্রোত
B. আগুলহাস স্রোত
C. মৌসুমী স্রোত
D. মাদাগাস্কার স্রোত

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে উত্তর ভারত মহাসাগরের উত্তর উপকূল বরাবর যে স্রোত প্রবাহিত হয় তাকে মৌসুমী স্রোত বলে। এই স্রোত গ্রীষ্মকালে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে এবং শীতকালে বিপরীত দিকে প্রবাহিত হয়।

বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

মৌসুমী স্রোত: এটি ভারত মহাসাগরের একটি বিশেষ স্রোত, যা মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে দিক পরিবর্তন করে।
গ্রীষ্মকালীন মৌসুমী স্রোত: গ্রীষ্মকালে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে এই স্রোত পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়।
শীতকালীন মৌসুমী স্রোত: শীতকালে এই স্রোত একই পথে বিপরীত দিকে, অর্থাৎ পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়।
কারণ: ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মৌসুমী বায়ুর দিক পরিবর্তন হয়, এবং এই বায়ুপ্রবাহ সমুদ্রের জলের ওপর ঘর্ষণ শক্তি প্রয়োগ করে স্রোতের গতি ও দিক পরিবর্তন করে, যার ফলে মৌসুমী স্রোতের সৃষ্টি হয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

204 . কয়টি খণ্ড নিয়ে যকৃৎ গঠিত?

A. ৩টি
B. ৪টি
C. ২টি
D. ১টি?

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

- যকৃৎ মানবদেহের সবচেরে বড় গ্রন্থি।
- এর রং লালচে খয়েরি।
- যকৃতের ডান খণ্ডটি বাম খণ্ড থেকে আকারে কিছুটা বড়।
- প্রকৃতপক্ষে চারটি অসম্পূর্ণ খণ্ড নিয়ে যকৃৎ গঠিত।
- যকৃৎ পিত্তরস তৈরি করে।
- পিত্তরসে কোনো উৎসেচক বা এনজাইম থাকে না।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

205 . পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি-

A. ০ ডিগ্রি সে.
B. ৪ ডিগ্রি সে.
C. ১০০ ডিগ্রি সে.
D. -২৭৩ ডিগ্রি সে.

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

পানির ঘনত্ব ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস (4°C) তাপমাত্রায় সবচেয়ে বেশি হয়। অন্যান্য তরল থেকে ভিন্নভাবে, পানির তাপমাত্রা ৪°C থেকে কমালে এর ঘনত্ব কমে যায় এবং তাপমাত্রার পরিবর্তন এটিকে প্রসারিত করে, যা এটিকে একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য দেয়।
কেন ৪°C তাপমাত্রায় ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি হয়?

সাধারণভাবে, বস্তুর তাপমাত্রা কমলে তার ঘনত্ব বাড়ে।
কিন্তু পানিতে দুটি বিপরীত প্রভাব কাজ করে। যখন বরফ গলে তরল পানিতে পরিণত হয়, তখন এর কাঠামো ভেঙে যায় এবং এর ঘনত্ব বাড়ে। তবে, যখন পানির তাপমাত্রা ৪°C এর নিচে কমে যায়, তখন অণুগুলোর মধ্যে হাইড্রোজেন বন্ধনের কারণে একটি স্ফটিক কাঠামো তৈরি হতে শুরু করে, যা পানিকে আরও প্রসারিত করে এবং ঘনত্ব কমিয়ে দেয়।

এই কারণেই ৪°C তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সর্বোচ্চ থাকে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

206 . সাধারণত বড় আকারের ফুল পাওয়ার জন্য কোন ধরনের গাছের ডগা কেটে বা খুঁটে দেয়া হয়

A. বৃক্ষ জাতীয় গাছ
B. গুল্ম জাতীয় গাছ
C. বিরুৎ জাতীয় গাছ
D. লতা জাতীয় গাছ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

সাধারণত গুল্ম জাতীয় গাছের ডগা কেটে বা খুঁটে (প্রুনিং বা ছাঁটাই) দিলে বড় আকারের ফুল পাওয়া যায়, কারণ এতে গাছের শক্তি একটি বা কয়েকটি ডালে কেন্দ্রীভূত হয় এবং সেই ডালগুলোতে বড় ফুল ফোটে।
ব্যাখ্যা:

প্রুনিংয়ের উদ্দেশ্য: গাছের নির্দিষ্ট ডাল বা অংশ ছাঁটাই করা হলে গাছটি তার শক্তি নতুন ডালপালা তৈরি না করে সেই ছাঁটাই করা ডালগুলোর বৃদ্ধি এবং ফুল ফোটানোর কাজে ব্যবহার করে।
ফলাফল: এর ফলে মূল গাছটি আকারে বড় না হলেও, নির্দিষ্ট ফুলগুলো আকারে বড় হয় এবং গাছের সামগ্রিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়।
অপপ্রয়োগ: বৃক্ষ জাতীয় গাছের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি প্রয়োগ করলে ডালপালা বড় হলেও ফুল বড় হয় না। লতা জাতীয় গাছ এবং বিরুৎ জাতীয় গাছের ক্ষেত্রেও এটি কম কার্যকর।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

207 . কোন পোকা বীজ সংরক্ষণের সময়, বীজের মাধ্যমে মাঠ থেকে গুদামে এসে সুপ্ত বা বংশবিস্তার করে এবং পরে বীজ বপনের পর মাঠের গাছকে আক্রমণ করে

A. মৌমাছি
B. সুতলী পোকা
C. মাজরা পোকা
D. কেঁচো

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

বীজের মাধ্যমে মাঠ থেকে গুদামে প্রবেশ করে পরবর্তীতে মাঠের গাছকে আক্রমণকারী পোকার মধ্যে সুতলী পোকা (Weevil) প্রধান। সুতলী পোকা বা উইভিল দানাজাতীয় শস্যের বীজকে ক্ষতিগ্রস্ত করে, এরা গুদামে সংরক্ষিত বীজের মধ্যে বংশবিস্তার করে এবং পরবর্তী মৌসুমে বপন করা হলে গাছের বৃদ্ধি ও ফলন কমিয়ে দেয়।
সুতলী পোকা বা উইভিল সম্পর্কে বিস্তারিত:

প্রবেশের পদ্ধতি: সুতলী পোকা মাঠ থেকে পরিপক্ক হওয়ার আগেই বীজের মধ্যে ডিম পাড়ে।
গুদামে সংরক্ষণ: এই পোকা বীজের সাথে গুদামে চলে আসে এবং বীজের ভেতরেই সুপ্ত অবস্থায় থাকে বা বংশবৃদ্ধি করতে থাকে।
বীজ বপনের পর: যখন এই ক্ষতিগ্রস্ত বীজ বপন করা হয়, তখন অঙ্কুরোদ্গম হওয়ার পর পোকাগুলো সেখান থেকে বেরিয়ে এসে চারা গাছকে আক্রমণ করে।
প্রভাব: এরা গাছের বৃদ্ধি ব্যাহত করে, ফলে গাছের ফলন কমে যায় এবং সামগ্রিক ফসলের ক্ষতি হয়।

প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা:

বীজ সংরক্ষণের আগে ভালোভাবে শুকিয়ে নিতে হবে এবং সঠিক আর্দ্রতা (১২-১৩%) বজায় রাখতে হবে।
সংরক্ষণের সময় বীজের সাথে নিমের পাতা বা ছাই মিশিয়ে দিলে পোকার আক্রমণ প্রতিরোধ করা যায়।
সুষ্পষ্টভাবে রোগ ও পোকা-মাকড়ের আক্রমণ হয়নি এমন জমির বীজ বীজ হিসেবে সংরক্ষণ করা উচিত।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

208 . আলো মূলত কি?

A. বৈদ্যুতিক তরঙ্গ
B. যান্ত্রিক তরঙ্গ
C. জারিত চৌম্বক
D. কোনটিই নয়

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

আলো মূলত এক প্রকার শক্তি যা তড়িৎ-চুম্বকীয় তরঙ্গ আকারে চলাচল করে এবং দৃষ্টির অনুভূতি তৈরি করে। এটি বস্তুকে দৃশ্যমান করে এবং এর একটি দ্বৈত ধর্ম রয়েছে, অর্থাৎ এটি তরঙ্গ ও কণা উভয় রূপেই আচরণ করতে পারে।
আলোর বৈশিষ্ট্য:

শক্তির রূপ: আলো এক ধরনের শক্তি, যা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে বাহিত হয়।
তড়িৎ-চুম্বকীয় তরঙ্গ: আলো একটি তড়িৎ-চুম্বকীয় তরঙ্গ, যা কোনো মাধ্যমের প্রয়োজন ছাড়াই শূন্যস্থানেও ভ্রমণ করতে পারে।
দ্বৈত ধর্ম: আলোর কণা ধর্ম (ফোটন) এবং তরঙ্গ ধর্ম—উভয়ই রয়েছে।
দৃষ্টির অনুভূতি: আলো আমাদের চোখের রেটিনায় প্রবেশ করে দর্শনের অনুভূতি সৃষ্টি করে, যার ফলে আমরা বস্তু দেখতে পাই।
বস্তুকে দৃশ্যমান করে: আলো নিজেই অদৃশ্য হলেও, এটি বস্তুর ওপর প্রতিফলিত হয়ে আমাদের দৃষ্টিগোচর করে তোলে।

আলোর উৎস:
সূর্য, তারা, আগুন, ল্যাম্প এবং এলইডি (LED) ইত্যাদি হলো আলোর বিভিন্ন উৎস।
আলোর গুরুত্ব:

আলো পৃথিবীর জীবনে এবং বাস্তুতন্ত্রে মৌলিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
আলো ছাড়া আমরা কোনো বস্তুই দেখতে পেতাম না।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

209 . সমতলভূমির বনের প্রধান গাছ কি ?

A. কেওড়া
B. সুন্দরী
C. শাল
D. সেগুন

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

সমতলভূমির বনের প্রধান গাছ হলো সেগুন। এছাড়াও, এই বনে শাল, কড়ই, রেইনট্রি, এবং জারুল-এর মতো গাছও জন্মে, তবে সেগুনকে প্রধান বৃক্ষ হিসেবে গণ্য করা হয়।
বিস্তারিত:

সেগুন: এটি সমতল ভূমিতে পাওয়া যায় এবং একে সমতল ভূমির বনের প্রধান বৃক্ষ বলা হয়।
শাল: এই গাছটি শালবন নামেও পরিচিত এবং এটিও সমতল ভূমির বনের একটি সাধারণ অংশ।
অন্যান্য গাছ: শাল ছাড়াও কড়ই, রেইনট্রি, এবং জারুল গাছগুলিও সমতল ভূমির বনে দেখা যায়।

সংক্ষেপে,
যখন সমতল ভূমির বনের কথা আসে, তখন সেগুনই হলো প্রধান গাছ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

210 . বাংলাদেশে মাতৃমৃত্যুর প্রধান কারণ-

A. বিলম্বিত প্রসব
B. প্রসবজনিত রক্তক্ষরণ
C. প্রসব পরবর্তী প্রদাহ
D. প্রি-একলাম্পশিয়া

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

বাংলাদেশে মাতৃমৃত্যুর একটি প্রধান কারণ হলো প্রসবজনিত রক্তক্ষরণ। অন্যান্য প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রি-একলাম্পসিয়া এবং অনিরাপদ গর্ভপাত।

বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

প্রসবজনিত রক্তক্ষরণ (Postpartum Hemorrhage): প্রসবের পর অতিরিক্ত রক্তপাত হলে মাতৃমৃত্যু হতে পারে, যা বাংলাদেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ।
প্রি-একলাম্পসিয়া (Preeclampsia): গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপের এই অবস্থাটি একলাম্পসিয়ার দিকে যেতে পারে, যা মাতৃমৃত্যুর একটি প্রধান কারণ।
অনিরাপদ গর্ভপাত (Unsafe Abortion): অনিরাপদ গর্ভপাতের কারণেও মাতৃমৃত্যু ঘটে, যা একটি গুরুতর জনস্বাস্থ্য সমস্যা।

আপনি যে অপশনগুলি দিয়েছেন তার মধ্যে প্রসবজনিত রক্তক্ষরণ একটি প্রধান কারণ। তবে, সামগ্রিক মাতৃমৃত্যুর কারণগুলির মধ্যে প্রসবজনিত রক্তক্ষরণ এবং প্রি-একলাম্পসিয়া উভয়ই উল্লেখযোগ্য।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

197 . অভিকর্যজ ত্বরণের মান কোথায় সবচেয়ে বেশি ?

198 . আইলেট অব ল্যাংগারহ্যান্সের কোন কোষ ইনসুলিন হরমোন নিঃসৃত করে?

199 . কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্যের পরিপাকে কোন এনজাইম অংশ নেয়?

200 . নিম্নের কোন গ্রন্থিটি মানুষের পরিপাকের সাথে সম্পর্কিত?

201 . কোনটি মানুষের পৌষ্টিক নালীর অংশ নয়?

202 . মূত্রথলির এর ধারন ক্ষমতা কত?

203 . মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে উত্তর ভারত মহাসাগরের উত্তর উপকূল বরাবর যে স্রোত প্রবাহিত হয় তার নাম-

204 . কয়টি খণ্ড নিয়ে যকৃৎ গঠিত?

205 . পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি-

206 . সাধারণত বড় আকারের ফুল পাওয়ার জন্য কোন ধরনের গাছের ডগা কেটে বা খুঁটে দেয়া হয়

208 . আলো মূলত কি?

209 . সমতলভূমির বনের প্রধান গাছ কি ?

210 . বাংলাদেশে মাতৃমৃত্যুর প্রধান কারণ-

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক