436 . মানুষের শ্বাসনালীর দৈর্ঘ্য কত সেন্টিমিটার?

A. ২৫-৩০
B. ১২-১৪
C. ১০-১৬
D. ৮-১০

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

মানুষের শ্বাসনালীর গড় দৈর্ঘ্য প্রায় ১০ থেকে ১৬ সেন্টিমিটার (প্রায় ৪ থেকে ৬.৫ ইঞ্চি)। তবে, এটি ব্যক্তিভেদে পরিবর্তিত হতে পারে, যেখানে পুরুষদের ক্ষেত্রে এটি গড়ে ১১.৮ সেমি এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে সাধারণত কিছুটা ছোট হয়।

গড় দৈর্ঘ্য: প্রায় ১০-১৬ সেমি।
পুরুষদের ক্ষেত্রে: গড়ে ১১.৮ সেমি (১০-১৩ সেমি)।
মহিলাদের ক্ষেত্রে: পুরুষদের তুলনায় কিছুটা ছোট হয়।
ব্যাস: প্রায় ২ থেকে ২.৫ সেন্টিমিটার (২৫ মিমি)।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

বাংলাদেশ মেডিকেল ষ্টাডিজ এন্ড রিসার্স ইনষ্টিটিউট - সিনিয়র ষ্টাফ নার্স (18-04-2025) || 2025

A. প্যারাথাইরয়েড
B. যকৃত
C. প্যারোটিড
D. অগ্নাশয়

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

লালাগ্রন্থি হলো প্যারোটিড, সাবম্যান্ডিবুলার এবং সাবলিঙ্গুয়াল—এই তিনটি প্রধান গ্রন্থি। এর মধ্যে প্যারোটিড গ্রন্থি হলো বৃহত্তম এবং প্রতিটি কানের ঠিক নিচে ও সামনে অবস্থিত। সাবম্যান্ডিবুলার গ্রন্থি চোয়ালের নিচে এবং সাবলিঙ্গুয়াল গ্রন্থি জিহ্বার নিচে থাকে।

প্যারোটিড গ্রন্থি: এগুলো সবচেয়ে বড় লালা গ্রন্থি এবং কানের সামনে ও নিচে অবস্থিত।
সাবম্যান্ডিবুলার গ্রন্থি: চোয়ালের নিচে অবস্থিত।
সাবলিঙ্গুয়াল গ্রন্থি: জিহ্বার নিচে অবস্থিত।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. হিমোগ্লবিন
B. কোলেষ্টারল
C. গ্লুকোজ
D. নিউট্রোফিল

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

রক্তে থাকা হিমোগ্লোবিন নামক প্রোটিনের কারণেই রক্ত লাল হয়। হিমোগ্লোবিন একটি লোহা-সমৃদ্ধ প্রোটিন যা লোহিত রক্তকণিকার মধ্যে থাকে এবং এটি অক্সিজেন বহন করে। এই হিমোগ্লোবিনের জন্যই রক্তের রঙ উজ্জ্বল লাল দেখায় যখন এটি অক্সিজেন বহন করে।

লোহিত রক্তকণিকা: রক্তে থাকা লোহিত রক্তকণিকাগুলি (Red Blood Cells) রক্তের এই লাল রঙের জন্য দায়ী।
হিমোগ্লোবিন: লোহিত রক্তকণিকার মধ্যে থাকা হিমোগ্লোবিন নামক প্রোটিনের মধ্যে 'হিম' অংশটি লাল রঙের হয় এবং এটিই রক্তের রঙ লাল হওয়ার প্রধান কারণ।
অক্সিজেন: হিমোগ্লোবিন ফুসফুস থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে সরবরাহ করে। যখন রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বেশি থাকে, তখন এটি উজ্জ্বল লাল দেখায়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ভিব্রিও কলেরা
B. প্লাজমোডিয়াম
C. সালমোনেলা
D. হিস্টোলাইটিকা

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

টাইফয়েড রোগের জন্য দায়ী জীবানু হল এক প্রকার ব্যাকটেরিয়া, যার নাম সালমোনেলা টাইফি (Salmonella Typhi)। এটি সালমোনেলা এন্টারিকা সেরোটাইপ টাইফি (Salmonella enterica serotype Typhi) নামেও পরিচিত। এই ব্যাকটেরিয়া দূষিত জল বা খাবার গ্রহণের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে এবং টাইফয়েড জ্বর সৃষ্টি করে।

প্রকার: ব্যাকটেরিয়া
বৈজ্ঞানিক নাম: সালমোনেলা টাইফি (Salmonella Typhi)
সংক্রমণ: এই ব্যাকটেরিয়া মানুষের অন্ত্রে বৃদ্ধি পায় এবং মল ও প্রস্রাবের মাধ্যমে ছড়াতে পারে।
ছড়ানোর পদ্ধতি: দূষিত জল বা খাবার গ্রহণের মাধ্যমে এটি এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তির শরীরে প্রবেশ করে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. কুইনাইন
B. ক্লোরোকুইন
C. ফ্লোক্সাসিলিন
D. সিঙ্কারা

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

ফ্লোক্সাসিলিন (Flixacillin) ম্যালেরিয়া রোগের ঔষধ নয়; এটি একটি অ্যান্টিবায়োটিক যা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। কুইনাইন, ক্লোরোকুইন এবং সিঙ্কারা ম্যালেরিয়ার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়।

ফ্লোক্সাসিলিন: এটি একটি অ্যান্টিবায়োটিক, যা ম্যালেরিয়া সৃষ্টিকারী পরজীবীর বিরুদ্ধে কার্যকর নয়।
কুইনাইন: ম্যালেরিয়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত একটি ঐতিহ্যবাহী ঔষধ।
ক্লোরোকুইন: ম্যালেরিয়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত আরেকটি পরিচিত ঔষধ।
সিঙ্কারা: এটিও কুইনাইনের একটি উৎস, যা ম্যালেরিয়ার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. এ
B. বি কমপ্লেক্স
C. ডি
D. কে

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

ছোট ও মলা মাছে প্রধানত ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ডি থাকে, যা চোখের দৃষ্টিশক্তি, হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য এবং সার্বিক সুস্থতার জন্য অত্যন্ত উপকারী। এই মাছগুলোতে আরও থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন ও ফসফরাস।
ছোট ও মলা মাছের ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান

ভিটামিন এ: চোখের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে এবং ত্বক ও কোষের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ভিটামিন ডি: ক্যালসিয়ামের শোষণে সাহায্য করে এবং হাড় ও দাঁত মজবুত রাখতে সহায়ক।
প্রোটিন: শরীর গঠন ও কোষ মেরামতের জন্য অপরিহার্য।
ক্যালসিয়াম: হাড় ও দাঁতকে শক্তিশালী করে।
আয়রন: রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: হৃদরোগ প্রতিরোধ এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে সহায়ক।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. যকৃত
B. পাকস্থলি
C. পিত্তাশয়
D. অগ্নাশয়

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

মানব দেহের সবচেয়ে বড় গ্রন্থি হলো যকৃৎ (লিভার)। এটি পেটের ডানদিকে, মধ্যচ্ছদার নিচে অবস্থিত এবং শরীরের মোট ওজনের প্রায় ৩-৫%।

যকৃৎ দেহের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ এবং পরিপাকতন্ত্রের অংশ।
এটি দুটি খণ্ডে বিভক্ত: ডান এবং বাম খণ্ড, যার মধ্যে ডান খণ্ডটি সবচেয়ে বড়।
যকৃৎ শরীরের বিপাক এবং অন্যান্য শারীরবৃত্তীয় কাজে প্রধান ভূমিকা পালন করে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. স্বাস্থ্য সুরক্ষা
B. রোগ প্রতিরোধ
C. সহকর্মিকে সাহায্য
D. হাসপাতালের স্বার্থে

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

এডাল্ট নার্সিং-এ নার্সের ভূমিকা হলো স্বাস্থ্য সুরক্ষা, রোগ প্রতিরোধ, এবং রোগীর সার্বিক সুস্থতার জন্য কাজ করা। এর মধ্যে রয়েছে রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করা, মানসিক ও শারীরিক সহায়তা দেওয়া, এবং স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি করা। অন্যান্য বিকল্পগুলোর মধ্যে, "সহকর্মীকে সাহায্য" এবং "হাসপাতালের স্বার্থে" কাজ করাও নার্সিং-এর একটি অংশ, তবে এটি মূল দায়িত্বের চেয়ে সহায়ক ভূমিকা হিসেবে বিবেচিত হয়।
নার্সের ভূমিকা

স্বাস্থ্য সুরক্ষা: এডাল্ট নার্সরা প্রাপ্তবয়স্কদের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করেন। এর মধ্যে রয়েছে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা সম্পর্কে পরামর্শ দেওয়া, দীর্ঘস্থায়ী রোগের যত্ন নেওয়া এবং অসুস্থ বা আহত ব্যক্তিদের প্রাথমিক চিকিৎসা ও জটিল যত্ন প্রদান করা।
রোগ প্রতিরোধ: তারা বিভিন্ন কৌশলের মাধ্যমে রোগের ঝুঁকি কমাতে কাজ করেন, যেমন জনস্বাস্থ্য বিষয়ক শিক্ষা দেওয়া এবং ঝুঁকির কারণগুলো প্রতিরোধে সাহায্য করা।
মানসিক ও শারীরিক সহায়তা: নার্সরা রোগীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের দিকেও বিশেষ নজর রাখেন। তারা সহানুভূতি ও সহায়তার মাধ্যমে রোগীদের এবং তাদের পরিবারকে মানসিক চাপ মোকাবেলায় সাহায্য করেন।
সহকর্মী ও হাসপাতালের স্বার্থে কাজ: নার্সরা দলগতভাবে কাজ করেন এবং একে অপরকে সাহায্য করেন। এছাড়াও, তারা একটি নিরাপদ কর্মপরিবেশ তৈরি করতে এবং স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে ভূমিকা রাখেন, যা হাসপাতালের স্বার্থের সঙ্গে সম্পর্কিত।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. কে
B. বি
C. সি
D. ডি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

গর্ভবতী মায়ের রক্তপাত বা রক্তস্বল্পতার প্রধান কারণ হলো ভিটামিন কে এবং ফোলেটের অভাব। ভিটামিন কে-এর অভাবে রক্ত জমাট বাঁধতে সমস্যা হয়, যা রক্তপাতের ঝুঁকি বাড়ায়, এই তথ্যটি ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ (NIH) বুকশেলফ থেকে নেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে, ফোলেটের অভাবে লোহিত রক্তকণিকা তৈরি ব্যাহত হয়, ফলে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়, এই তথ্যটি অ্যাপোলো হসপিটালস থেকে নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও, গর্ভাবস্থায় আয়রনের অভাবও রক্তস্বল্পতার একটি সাধারণ কারণ, এই তথ্যটি প্রথম আলো থেকে নেওয়া হয়েছে।

ভিটামিন কে: রক্ত জমাট বাঁধার জন্য অপরিহার্য। এর অভাবে রক্তপাত এবং ক্ষতের ঝুঁকি বাড়ে।
ফোলেট: লোহিত রক্তকণিকা তৈরির জন্য জরুরি। এর অভাবে রক্তস্বল্পতা হতে পারে।
আয়রন: হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে আয়রন প্রয়োজন, যা অক্সিজেন বহন করে। এর অভাবেও রক্তস্বল্পতা হয় এবং অপরিণত শিশু বা মানসিক অবসন্নতার ঝুঁকি বাড়ায়।
গুরুত্বপূর্ণ: গর্ভাবস্থায় কোনো ধরনের রক্তপাত হলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ এটি বিভিন্ন জটিলতার লক্ষণ হতে পারে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ২
B. ৩
C. 8
D. ৫

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

শ্বাস প্রশ্বাসের মূল পর্যায় প্রশ্বাস (শ্বাস নেওয়া) এবং নিঃশ্বাস (শ্বাস ছাড়া) এই দুটি। এই দুটি পর্যায় একটি চক্রাকার প্রক্রিয়ার অংশ, যেখানে শরীর পরিবেশ থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড ত্যাগ করে।
প্রশ্বাস (শ্বাস নেওয়া)

এই পর্যায়ে ডায়াফ্রাম সংকুচিত হয়, যা ফুসফুসকে প্রসারিত করে এবং বুককে উপরের দিকে ঠেলে দেয়।
এর ফলে ফুসফুসে বায়ু প্রবেশ করে, যা গ্যাস বিনিময়ে সাহায্য করে।

নিঃশ্বাস (শ্বাস ছাড়া)

এই পর্যায়ে ডায়াফ্রাম শিথিল হয় এবং ফুসফুস সংকুচিত হয়, বুককে পিছনের দিকে নিয়ে আসে।
এর ফলে ফুসফুস থেকে কার্বন ডাই অক্সাইডযুক্ত বায়ু বাইরে বেরিয়ে যায়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. স্নায়ু ব্যধি
B. রক্ত ব্যাধি
C. মস্তিষ্ক ব্যাধি
D. বৃক্ক ব্যাধি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

হিমোফিলিয়া হলো একটি রক্ত ব্যাধি। এটি এমন একটি বংশগত রোগ যেখানে রক্ত সঠিকভাবে জমাট বাঁধতে পারে না, ফলে সামান্য আঘাত পেলেও দীর্ঘক্ষণ রক্তপাত হয় এবং অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের ঝুঁকি থাকে।

রক্ত ব্যাধি: সঠিক উত্তরটি হলো এটি একটি রক্ত ব্যাধি, কারণ এই রোগটি রক্তের জমাট বাঁধার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করে।
অন্যান্য বিকল্প: স্নায়ু, মস্তিষ্ক বা বৃক্ক ব্যাধি নয়। এটি রক্তের কার্যকারিতার সাথে সম্পর্কিত একটি জিনগত সমস্যা।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ওমেগা-৩
B. ল্যাকটেট
C. বিটা ক্যারোটিন
D. ইউরিক এসিড

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

সামুদ্রিক মাছের চর্বিতে প্রধানত ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যেমন ডোকোসাহেক্সেনয়িক অ্যাসিড (DHA) এবং আইকোসাপেন্টেনয়িক অ্যাসিড (EPA)। এই ফ্যাটি অ্যাসিডগুলি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে, মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়াতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে প্রোটিন, ভিটামিন (A, D, E, K এবং B) এবং খনিজ (আয়োডিন, সেলেনিয়াম, জিঙ্ক, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন) থাকে।
প্রধান উপাদান

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: এটি সামুদ্রিক মাছের চর্বির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এর মধ্যে প্রধানত দুটি উপাদান হলো:
DHA (ডোকোসাহেক্সেনয়িক অ্যাসিড): মস্তিষ্কের গঠন ও কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য।
EPA (আইকোসাপেন্টেনয়িক অ্যাসিড): হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
প্রোটিন: সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে, যা শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
ভিটামিন: এতে চর্বি-দ্রবণীয় ভিটামিন A, D, E, K এবং বিভিন্ন বি ভিটামিন যেমন রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিন এবং থায়ামিন পাওয়া যায়।
খনিজ: আয়োডিন, সেলেনিয়াম, জিঙ্ক, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস এবং আয়রনের মতো অপরিহার্য খনিজ উপাদানও এতে থাকে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ডি
B. সি
C. বি-১২
D. বি-৬

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

ভিটামিন B12 এবং ফলিক অ্যাসিডের অভাবে রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়া হয়। এই ভিটামিনগুলো লোহিত রক্তকণিকা তৈরির জন্য অপরিহার্য, এবং এদের অভাব হলে রক্তাল্পতা দেখা দেয়।

ভিটামিন B12 : এর অভাবের কারণে এক বিশেষ ধরনের অ্যানিমিয়া হয়, যা «পারনিসিয়াস অ্যানিমিয়া» নামে পরিচিত।
ফলিক অ্যাসিড: এটিও লোহিত রক্তকণিকা উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এবং এর অভাবও রক্তাল্পতার কারণ হতে পারে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ক্যালসিয়াম
B. জিংক
C. লৌহ
D. পানি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

হাড় ও মাড়ি মজবুত করার জন্য ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত। ক্যালসিয়াম হাড়ের মূল উপাদান, ভিটামিন ডি এটি শোষণে সাহায্য করে এবং ভিটামিন সি মাড়ির টিস্যু শক্তিশালী করে।
হাড় মজবুত করার জন্য
ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি: এই দুটি উপাদান হাড়ের গঠন ও শক্তি বাড়াতে অপরিহার্য।

উৎস: দুধ, দই, পনিরের মতো দুগ্ধজাত খাবার, সবুজ শাকসবজি (যেমন পালং শাক), এবং সূর্যালোক থেকে ভিটামিন ডি পাওয়া যায়।
ভিটামিন কে: হাড়ের ক্যালসিয়াম পরিচালনায় সাহায্য করে, যা হাড়ের ঘনত্ব উন্নত করতে পারে।
উৎস: সবুজ শাকসবজি, যেমন পালং শাক, কেল এবং ব্রকলি।

মাড়ি মজবুত করার জন্য

ভিটামিন সি: এটি মাড়ির রক্তনালী ও সংযোগকারী টিস্যুকে শক্তিশালী করে এবং প্রদাহ কমায়।
উৎস: কমলালেবু, লেবু এবং অন্যান্য সাইট্রাস ফল।
অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল খাবার: কিছু খাবার মাড়ির সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারে।
উৎস: রসুন এবং পেঁয়াজ।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. শ্বসন তন্ত্র
B. রেচন তন্ত্র
C. পরিপাক তন্ত্র
D. রক্ত সংবহন তন্ত্র

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

ডিওডেনাম পরিপাক তন্ত্রের অংশ। এটি ক্ষুদ্রান্ত্রের প্রথম অংশ, যা পাকস্থলী এবং জেজুনামের মধ্যে অবস্থিত এবং এখানে খাদ্যের রাসায়নিক পরিপাক সম্পন্ন হয়।

পরিপাক তন্ত্র: ডিওডেনাম পাকস্থলীর পরে ক্ষুদ্রান্ত্রের শুরু যেখানে পিত্তরস ও অগ্ন্যাশয় রস মিশে খাদ্যকে সম্পূর্ণরূপে হজম করতে সাহায্য করে।
অন্যান্য তন্ত্র: শ্বসন তন্ত্র, রেচন তন্ত্র এবং রক্ত সংবহন তন্ত্রের সাথে ডিওডেনামের কোনো সম্পর্ক নেই।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

436 . মানুষের শ্বাসনালীর দৈর্ঘ্য কত সেন্টিমিটার?

437 . লালাগ্রন্থি কোনটি

438 . রক্ত লাল হয় যে কারনে?

439 . টাইফয়েড এর জন্য দায়ী জীবানু?

440 . কোনটি ম্যালেরিয়া রোগের ঔষধ নয়?

441 . ছোট ও মলা মাছে কোন ভিটামিন থাকে?

442 . মানব দেহের সবচেয়ে বড় গ্রন্থি?

443 . এডাল্ট নার্সিং এ নার্সের ভূমিকা কি?

444 . গর্ভবতী মায়েদের রক্তপাত হয় কোন ভিটামিনের অভাবে?

445 . শ্বাস প্রশ্বাসের কয়টি পর্যায়?

446 . হিমোফিলিয়া কি?

447 . সামুদ্রিক মাছের চর্বিতে কি থাকে?

448 . কোন ভিটামিনের অভাবে এ্যানেমিয়া হয়?

449 . হাড় ও মাড়ি মজবুত করে?

450 . ডিওডেনাম কার অংশ?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক