406 . ভিটামিন "এ"র অভাবে কোন রোগটি হয় না।

A. কর্নিয়ার জেরোসিস
B. রাতকানা
C. রিকেট্স
D. কেরাটোমেলাসিয়া

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

ভিটামিন "এ" এর অভাবে রাতকানা, জেরোফথালমিয়া (চোখের রোগ), এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হওয়ার মতো রোগ হয়, তবে বেরিবেরি বা স্কার্ভির মতো রোগ হয় না। ভিটামিন "এ" এর অভাবজনিত রোগের মধ্যে রয়েছে রাতকানা রোগ, যা দৃষ্টিশক্তির সমস্যা সৃষ্টি করে।
ভিটামিন 'এ'-এর অভাবে যেসব রোগ হয়:

রাতকানা রোগ
ক্যারটম্যালেসিয়া
দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং অন্যান্য সংক্রমণ

অন্যান্য ভিটামিনের অভাবে যেসব রোগ হয়:

ভিটামিন বি১ (থায়ামিন): বেরিবেরি রোগ হয়।
ভিটামিন সি (অ্যাসকরবিক অ্যাসিড): স্কার্ভি রোগ হয়।
ভিটামিন ডি: রিকেটস রোগ হয়।
ভিটামিন বি১২: রক্তশূন্যতা হয়।

সঠিক উত্তরঃ রিকেট্স

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

বাংলাদেশ মেডিকেল ষ্টাডিজ এন্ড রিসার্স ইনষ্টিটিউট - সিনিয়র ষ্টাফ নার্স (18-04-2025) || 2025

A. অজ্ঞতা
B. ঘনঘন বাচ্চা হওয়া
C. মায়ের অপুষ্টি
D. ফুসফুসে প্রদাহ

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

কম ওজনের বাচ্চা জন্ম হওয়ার প্রধান কারণ হলো অকাল জন্ম এবং গর্ভাবস্থায় মায়ের অপুষ্টি বা অপর্যাপ্ত ওজন বৃদ্ধি। এছাড়া, অল্প বয়সে গর্ভধারণ, একাধিক শিশু (যমজ বা তার বেশি) ধারণ, গর্ভাবস্থায় রক্তাল্পতা এবং বায়ুদূষণের মতো বিষয়গুলোও কম ওজনের শিশুর জন্ম দিতে পারে।

মূল কারণগুলো:

অকাল জন্ম: ৩৭ সপ্তাহের আগে শিশুর জন্ম হলে সেটি কম ওজনের হতে পারে।
মায়ের অপুষ্টি: গর্ভাবস্থায় মায়ের পর্যাপ্ত ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ না করলে শিশুর ওজন কম হতে পারে।
অপর্যাপ্ত ওজন বৃদ্ধি: গর্ভাবস্থায় মায়ের ওজন আশানুরূপ না বাড়লে (সাধারণত ১০-১২ কেজি) শিশু কম ওজনের হতে পারে।
একাধিক গর্ভধারণ: একই গর্ভাবস্থায় যমজ বা তার বেশি শিশু থাকলে প্রতিটির ওজন কম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
অল্প বয়সে গর্ভধারণ: খুব কম বয়সে গর্ভধারণ করলে শিশুর ওজন কম হতে পারে।
রক্তাল্পতা: গর্ভাবস্থায় মায়ের রক্তাল্পতা (anemia) শিশুর উপর প্রভাব ফেলতে পারে।
বায়ুদূষণ: উচ্চ মাত্রার বায়ুদূষণ, বিশেষ করে অতি সূক্ষ্ম কণা (\(PM\ 2.5\)) কম ওজনের শিশু জন্মের একটি কারণ হতে পারে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. শরীর ফুলে যাওয়া
B. খিচুনী
C. দ্রুত ওজন বৃদ্ধি পাওয়া
D. প্রসাবে প্রটিন যাওয়া

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

প্রি-একলামশিয়ার লক্ষণগুলোর মধ্যে সঠিক উত্তর হলো প্রস্রাবে প্রটিন যাওয়া। অন্যান্য বিকল্পগুলোও প্রি-একলামশিয়ার লক্ষণ হতে পারে, যেমন শরীর ফুলে যাওয়া (বিশেষ করে মুখ ও হাতে) এবং দ্রুত ওজন বৃদ্ধি, তবে প্রস্রাবে প্রটিন যাওয়া একটি অন্যতম প্রধান এবং নির্দিষ্ট নির্ণায়ক লক্ষণ। খিঁচুনি প্রি-একলামশিয়ার একটি গুরুতর অবস্থা, যার নাম একলামশিয়া।

শরীর ফুলে যাওয়া: এটি প্রি-একলামশিয়ার একটি লক্ষণ হতে পারে, বিশেষ করে যদি হঠাৎ করে মুখ, হাত বা পায়ে ফোলা দেখা যায়।
খিঁচুনি: এটি প্রি-একলামশিয়ার একটি গুরুতর পর্যায়, যা একলামশিয়া নামে পরিচিত। প্রি-একলামশিয়ার সব ক্ষেত্রে খিঁচুনি হয় না।
দ্রুত ওজন বৃদ্ধি পাওয়া: এটিও একটি লক্ষণ হতে পারে, কারণ শরীর ফুলে যাওয়ার কারণে ওজন দ্রুত বাড়তে পারে।
প্রস্রাবে প্রটিন যাওয়া: এটি প্রি-একলামশিয়ার একটি প্রধান নির্ণায়ক লক্ষণ, যা প্রস্রাব পরীক্ষায় ধরা পড়ে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. কিডনী ফেইলিউর
B. মাথায় আঘাত
C. গর্ভকালীন জটিলতা
D. প্রসব সময় দীর্ঘ হওয়া

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

নবজাতকের সেপসিস হওয়ার ঝুঁকি. প্রসব সময় দীর্ঘ হওয়া এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। গর্ভাবস্থায় জটিলতা যেমন মায়ের সংক্রমণ, বা দীর্ঘ প্রসব প্রক্রিয়ার ফলে নবজাতক সংক্রামিত হতে পারে এবং সেপসিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

গর্ভকালীন জটিলতা: গর্ভাবস্থায় মায়ের সংক্রমণ বা অন্য কোনো জটিলতা থাকলে তা নবজাতকের সেপসিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
প্রসব সময় দীর্ঘ হওয়া: প্রসব প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হলে নবজাতক বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের শিকার হতে পারে, যা সেপসিসের কারণ হতে পারে।

অন্যান্য বিকল্পগুলো:

কিডনি ফেইলিউর: এটি সেপসিসের একটি জটিলতা হতে পারে, কিন্তু এটি সেপসিসের কারণ নয়।
মাথায় আঘাত: এটি সেপসিসের কারণ নয়, তবে সেপসিসের ফলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা ব্যাহত হতে পারে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ২বার
B. ৪ বার
C. ৩ বার
D. ৫ বার

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

দিনে অন্তত তিনবার বা তার বেশি ঘন ঘন পাতলা বা তরল মলত্যাগ করলে তাকে ডায়রিয়া বলা হয়। এটি সাধারণত কয়েকদিন স্থায়ী হয় এবং এর ফলে শরীর থেকে প্রচুর পানি ও লবণ বেরিয়ে গিয়ে পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে।
ডায়রিয়ার কিছু সাধারণ লক্ষণ:

দিনে তিনবার বা তার বেশি পাতলা ও তরল মলত্যাগ করা।
পেটে ব্যথা বা খিঁচুনি।
বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
পেট ফাঁপা থাকা।
শরীর থেকে পানি কমে যাওয়া, যা পানিশূন্যতার কারণ হয়।

কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন?

যদি পাতলা পায়খানা তিন দিনের বেশি থাকে, অথবা এর সাথে জ্বর, মলের সাথে রক্ত বা আম, বা তীব্র পানিশূন্যতার লক্ষণ (যেমন প্রস্রাব কমে যাওয়া, ত্বকের স্বাভাবিক প্রসারণযোগ্যতা কমে যাওয়া) দেখা দেয়, তাহলে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ভিটামিন এ
B. ভিটামিন-বি
C. ভিটামিন বি-৬
D. ভিটামিন বি-১২

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

ঢেঁকি ছাঁটা চালে ভিটামিন-বি পাওয়া যায়। সাদা চালের তুলনায় ঢেঁকি ছাঁটা চালে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স প্রায় ৩৪ গুণ বেশি থাকে। এটি ভিটামিন এ, সি, ডি এবং বি-১২ এর চেয়ে বেশি পরিমাণে বি-১, বি-২, বি-৩, বি-৫ এবং বি-৬ ও ই-এর মতো বি ভিটামিন সমৃদ্ধ।

ভিটামিন-বি: ঢেঁকি ছাঁটা চালে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স থাকে, যা সাদা চালের চেয়ে প্রায় ৩৪ গুণ বেশি।
অতিরিক্ত পুষ্টি: এতে ফাইবার, খনিজ লবণ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদানও বেশি থাকে, যা হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে।
সাদা চালের তুলনায়: সাদা চাল প্রক্রিয়াজাতকরণের সময় এই ভিটামিনগুলো প্রায়শই বাদ পড়ে যায়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. দিনে একবার
B. দিনে চার বার
C. দিনে তিনবার
D. দিনে দুই বার

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

বি আই ডি (BID) শব্দের অর্থ হল "দিনে একবার"। এটি সাধারণত ওষুধ খাওয়ার সময়সূচি নির্দেশ করে, যেমন "দিনে একবার" বা "দিনে দুইবার" (BD)।

বি আই ডি (BID): দিনে একবার।
বি ডি (BD): দিনে দুইবার।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ক্যালসিয়াম
B. আমিষ
C. শর্করা
D. আয়রন

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

অর্থোপেডিকস রোগীদের খাবারের মেনুতে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার বেশি থাকে যা হাড়ের নিরাময় ও মজবুতি বাড়াতে সাহায্য করে। এর মধ্যে আছে দুগ্ধজাত খাবার, শাকসবজি, মাছ, বাদাম এবং গোটা শস্য। পাশাপাশি, হাড়ের সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় প্রোটিন (ডিম, চর্বিহীন মাংস, ডাল) এবং ভিটামিন সি (সাইট্রাস ফল, স্ট্রবেরি) ও ভিটামিন কে (সবুজ শাকসবজি) থাকা জরুরি।

ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি-এর উৎস

দুগ্ধজাত পণ্য: দুধ, পনির, দই।
সবুজ শাকসবজি: পালং শাক, ব্রকলি এবং অন্যান্য গাঢ় রঙের শাকসবজি।
মাছ: সার্ডাইন, স্যামন এবং অন্যান্য ফ্যাটি ফিশ।
অন্যান্য: বাদাম, বীজ, গোটা শস্য, এবং ক্যালসিয়াম-ফর্টিফাইড খাবার।

প্রোটিন এবং অন্যান্য ভিটামিন

প্রোটিন: ডিম, চর্বিহীন মাংস, মটরশুটি এবং ডাল।
ভিটামিন সি: কমলালেবু, স্ট্রবেরি, বেল মরিচ।
ভিটামিন কে: সবুজ শাকসবজি, গাঁজানো খাবার (যেমন ন্যাটো)।

যা এড়িয়ে চলতে হবে

আর্থ্রাইটিসের রোগীদের জন্য টমেটো এবং লাল মাংসের মতো ইউরিক অ্যাসিড ও ফসফরাস সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলা ভালো, কারণ এগুলো ব্যথা বাড়াতে পারে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ৩%
B. ৭%
C. ৫%
D. ১০%

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

রক্তরস (প্লাজমা) মোট দেহের ওজনের প্রায় ৫%। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের শরীরে মোট রক্তের প্রায় ৫৫% রক্তরস এবং বাকি ৪৫% রক্তকণিকা (লোহিত, শ্বেত এবং অণুচক্রিকা) নিয়ে গঠিত।
ব্যাখ্যা: রক্তরসের পরিমাণ দেহের ওজনের প্রায় ৫%। উদাহরণস্বরূপ, ৭০ কেজি ওজনের একজন ব্যক্তির দেহে প্রায় ৩৫০০ মিলিলিটার রক্তরস থাকে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ৩০ দিন
B. ৬০ দিন
C. ৯০ দিন
D. ১২০ দিন

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

মানুষের লোহিত রক্তকণিকার গড় আয়ু প্রায় ১২০ দিন। এই সময়ে, লোহিত রক্তকণিকা শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে অক্সিজেন পরিবহন করে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড ফিরিয়ে আনে।

গড় আয়ু: ১২০ দিন।
কাজ: ফুসফুস থেকে শরীরের কোষে অক্সিজেন পরিবহন করা এবং শরীর থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড ফিরিয়ে আনা।
প্রক্রিয়া: এই রক্তকণিকাগুলো ক্রমাগত রক্ত প্রবাহের মাধ্যমে সঞ্চালিত হয় এবং শেষ পর্যন্ত অস্থি মজ্জাতে ফিরে যায়।
মৃত্যু: সময়ের সাথে সাথে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে এদের কর্মক্ষমতা হ্রাস পায় এবং প্রায় ১২০ দিন পর এগুলি প্লীহা বা যকৃতে জমে থাকা রেটিকুলোএন্ডোথেলিয়াল ম্যাক্রোফেজ দ্বারা অপসারিত হয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ১
B. ২
C. ৩
D. ৪

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

রক্তনালী প্রধানত তিন ধরনের: ধমনী, শিরা এবং কৈশিক। ধমনী হৃদপিণ্ড থেকে রক্ত সারা শরীরে বহন করে, শিরা শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে রক্ত হৃদপিণ্ডে ফিরিয়ে আনে, এবং কৈশিক হলো অতি ক্ষুদ্র রক্তনালী যা ধমনী ও শিরাকে সংযুক্ত করে।

ধমনী (Artery): এই রক্তনালীগুলো হৃদপিণ্ড থেকে সারা শরীরে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত বহন করে।
শিরা (Vein): এই রক্তনালীগুলো শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে কার্বন ডাই অক্সাইডযুক্ত রক্ত হৃদপিণ্ডে ফিরিয়ে আনে।
কৈশিক (Capillary): এই অতি ক্ষুদ্র রক্তনালীগুলো ধমনী এবং শিরাকে সংযুক্ত করে এবং শরীরের টিস্যুগুলোতে অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ করে ও বর্জ্য পদার্থ সংগ্রহ করে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ২টি
B. ৩টি
C. ৪টি
D. ৫টি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option B

Explanation:

ধমনিতন্ত্র তিনটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত: মহাধমনী (Aorta), ধমনী ও ধমনিকা (Arteries and Arterioles)। এই অংশগুলো মিলে হৃৎপিণ্ড থেকে দেহের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্ত পরিবহন করে।
ধমনিতন্ত্রের অংশসমূহ

মহাধমনী (Aorta): এটি হৃৎপিণ্ডের বাম নিলয় থেকে উৎপন্ন হয় এবং সমগ্র দেহের জন্য অক্সিজেনপূর্ণ রক্ত সরবরাহ করে।
ধমনী (Arteries): মহাধমনী থেকে শাখাগুলো বিভিন্ন ধমনীতে বিভক্ত হয়ে দেহের বিভিন্ন অংশে রক্ত বহন করে।
ধমনিকা (Arterioles): ধমনীগুলো আরও ছোট ও সরু অংশে বিভক্ত হয়, যাদের ধমনিকা বলা হয়। এরা দেহের ছোট ছোট অংশে রক্ত পৌঁছে দেয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. গ্যাষ্ট্রিক আলসার
B. শ্বাসজনিত কারন
C. মাংসপেশীর প্রদাহ
D. সবগুলো

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option D

Explanation:

বুকে ব্যথার অনেক কারণ থাকতে পারে, যার মধ্যে হৃৎপিণ্ডের সমস্যা যেমন হার্ট অ্যাটাক, ফুসফুসের সমস্যা (যেমন নিউমোনিয়া, প্লুরাইটিস), গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা (যেমন অ্যাসিডিটি, গ্যাস), পেশী বা হাড়ের সমস্যা (যেমন আঘাত, প্রদাহ) এবং মানসিক চাপও অন্তর্ভুক্ত।
কারণ

হৃৎপিণ্ডের সমস্যা: হার্ট অ্যাটাক বা অ্যানজাইনার মতো অবস্থার কারণে বুকে চাপ বা ব্যথা হতে পারে।
ফুসফুসের সমস্যা: নিউমোনিয়া, প্লুরাইটিস (ফুসফুসের আস্তরণের প্রদাহ) বা অন্যান্য ফুসফুসের ব্যাধির কারণে ব্যথা হতে পারে, যা শ্বাসকষ্ট বা কাশির সাথে হতে পারে।
গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা: অ্যাসিড রিফ্লাক্সের কারণে বুকে জ্বালাপোড়া বা ব্যথা হতে পারে। পরিপাকতন্ত্রে গ্যাস আটকে যাওয়াও ব্যথার কারণ হতে পারে।
পেশী বা হাড়ের সমস্যা: বুকের পেশী বা পাঁজরের হাড়ে আঘাত, প্রদাহ বা জয়েন্টের সমস্যা থেকেও ব্যথা হতে পারে।
মানসিক কারণ: দুশ্চিন্তা বা প্যানিক অ্যাটাকের কারণেও বুকে ব্যথা হতে পারে।

কখন জরুরি সহায়তা প্রয়োজন

যদি ব্যথা তীব্র হয় এবং এর সাথে নিম্নলিখিত লক্ষণগুলো থাকে, তাহলে দ্রুত জরুরি চিকিৎসা সহায়তা নেওয়া উচিত
ব্যথা বা অস্বস্তি বাম হাতে, পিঠের উপরের অংশে, বা চোয়ালে ছড়িয়ে পড়া
শ্বাসকষ্ট
বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া
ঠান্ডা ঘাম হওয়া

সঠিক উত্তরঃ সবগুলো

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. ২টি
B. ৫টি
C. ৩ টি
D. ৪টি

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option A

Explanation:

একটি পেসমেকার সাধারণত দুটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত: একটি পালস জেনারেটর এবং এক বা একাধিক লিড বা তার। পালস জেনারেটর হলো একটি ছোট ধাতব বাক্স, যেখানে ব্যাটারি এবং একটি কম্পিউটারাইজড সার্কিট থাকে, যা বৈদ্যুতিক স্পন্দন তৈরি করে। লিড বা তারগুলো জেনারেটর এবং হৃৎপিণ্ডের পেশীর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে এবং বৈদ্যুতিক স্পন্দন হৃদপিণ্ডে পৌঁছে দেয়।

পালস জেনারেটর: এটি পেসমেকারের ব্যাটারি এবং ইলেকট্রনিক সার্কিটরি ধারণ করে, যা হৃৎস্পন্দনের জন্য প্রয়োজনীয় বৈদ্যুতিক আবেগ তৈরি করে।
লিড (বা তার): একটি বা একাধিক পাতলা, উত্তাপযুক্ত তার যা জেনারেটর থেকে হৃৎপিণ্ড পর্যন্ত বৈদ্যুতিক সংকেত বহন করে। কিছু পেসমেকারে একটি মাত্র লিড থাকে, আবার কিছুর ক্ষেত্রে একাধিক লিড থাকতে পারে।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

A. তাপ
B. আলো
C. সৌরশক্তি
D. বিদ্যুত

View Answer	Favorite Question	Report

Answer: Option C

Explanation:

শক্তির মূল উৎস হলো সৌরশক্তি। সূর্য থেকে আসা এই শক্তিই বিভিন্ন প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাপ, আলো, এবং বিদ্যুতের মতো অন্যান্য শক্তির উৎসগুলোতে রূপান্তরিত হয়।

সৌরশক্তি: এটি সূর্য থেকে আসা বিকিরণ যা তাপ এবং আলো হিসেবে সরাসরি পাওয়া যায়, এবং এটিই পৃথিবীর সমস্ত শক্তির প্রধান উৎস।
তাপ ও আলো: এই দুটি হলো সৌরশক্তিরই দুটি রূপ। সূর্য থেকে সরাসরি তাপ ও আলো পাওয়া যায়, যা পরবর্তীতে অন্যান্য শক্তিতে রূপান্তরিত হয়।
বিদ্যুৎ: বিদ্যুৎ সরাসরি উৎপন্ন হয় না, বরং সৌরশক্তি বা অন্যান্য উৎসকে (যেমন, জলবিদ্যুৎ, বায়ুশক্তি) ব্যবহার করে তৈরি করা হয়।

Wrong Question

Wrong Answer

Wrong Question Spelling

Wrong Answer Spelling

Wrong Explanation

406 . ভিটামিন "এ"র অভাবে কোন রোগটি হয় না।

407 . কম ওজনের বাচ্চা জন্ম হওয়ার মূল কারণ কোনটি?

408 . প্রি-একলেমশিয়ার লক্ষন কোনটি?

409 . নবজাতকের সেপসিস হওয়ার ঝুকি কোনটি?

410 . দিনে কতবার পাতলা পায়খানা হলে ডায়রিয়া বলে?

411 . ঢেকি ছাটা চাউলে কি পাওয়া যায়?

412 . বি আই ডি শব্দের অর্থ কি?

413 . অর্থপেডিকস রোগীদের খাবারের মেনুতে কি বেশী থাকে?

414 . রক্তরস মোট দেহের ওজনের?

415 . মানুষের লোহিত কনিকায় গড় আয়ু?

416 . রক্তনালী কয় ধরনের?

417 . ধমনিতন্ত্র কয়টি অংশ নিয়ে গঠিত?

418 . কোন কারনে বুকে ব্যাথা হতে পারে?

419 . একটি পেসমেকার কয়টি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত?

420 . শক্তির মূল উৎস কি?

কোর্স ক্যাটাগরি

প্রয়োজনীয় লিঙ্ক